ঝিনাইদহ ও ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় এক ও দুই টাকার কয়েন এবং নোট দিয়ে দীর্ঘদিন কেনা-বেচা করা যায় না। জনসাধারণের মতামত থেকে বিষয়টি জানাগেছে যে, দোকানী ও ব্যাংক গুলো এই সকল কয়েন ও নোট গ্রহন করেন না। পরিবর্তে দোকানি ক্রেতাকে ফেরত দিতে তাদের হতে ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে প্রাণ মিল্ক ক্যান্ড (চকলেট) । আবার অনেক ক্ষেত্রে অধিক মুনাফা লোভাতুর দোকানীরা তাও দিতে চাচ্ছেন না, এর পরিবর্তে কিছু চাইতে গেলেও কিছু দোকানী ক্রেতাদের সাথে করছেন দুর্ব্যবহার। পাঁচ টাকার ক্ষেত্রেও খুসরা নেই বলে অনেক ক্ষেত্রেই ঐসব দোকানদার সহ ও বাস ড্রাইভার, ইজিবাইক এবং পাখিভ্যান (চালোক) ড্রাইভাররা দিচ্ছেননা বাকি টাকা ফেরত। এ বিষয়টির প্রতিকার চেয়ে, জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট, রোব`বার (২১ /৫/২০২৩) একটি লিখিত স্মারক লিপি দিয়েছেন, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও ঝিনাইদহের কৃতি সন্তান মানবতার ফেরিওয়ালা তারেক মাহমুদ জয় এবং এক ঝাঁক সমাজ সেবক। প্রশ্নোত্তরে তারেক মাহমুদ জয় বলেন, আমি আমাদের মতো জনসাধারণের দুর্ভোগ রোধ করতে এই স্মারক লিপি জেলাপ্রশাসক মহদয়ের কাছে জমা দিলাম। আশা করি এর বিষয়টি সুরাহা হবে।