নিজস্ব প্রতিবেদক :
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের জিনজিরা নাম্বার ওয়ার্ড-৪ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জনতার মাঝে গুলি চালানোর ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক ও জিনজিরা ইউনিয়নের চার নম্বর ওয়ার্ডের রমজান আলী মেম্বারের ডাইন হাত ছিল প্রান্ত সরকার।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র জনতার উপর হামলাকারি ও কদমতলী গোলচক্কর এলাকায় জুলাই আগস্টের রাস্তায় চেয়ার নিয়ে বসে কঠোর পাহারা দিতেন এবং তারাই পাড়া মহল্লায় মহড়া দিতেন শত শত লোকজন নিয়ে আর যেখানে ছাত্র-জনতা দের পেলে চলে যেতে বলতো না গেলে তাদেরকে মাইর দৌড় করত।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, (ঘটনার সময় উল্লেখ করুন) দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা
হঠাৎ করে ওই নেতা উত্তেজিত হয়ে গুলি ছুড়তে থাকেন। এতে সাধারণ জনগণের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং অনেকে নিরাপত্তার জন্য দৌঁড়াতে বাধ্য হন।
স্থানীয়রা জানান, ঘটনার সময় সেখানে ছাত্র-জনতার একটি দল উপস্থিত ছিল। কী কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে অনেকে ধারণা করছেন, এটি পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ঘটতে পারে।
এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, “আমরা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছি এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এ ঘটনায় এখনো কোনো হতাহতের তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে জনসাধারণের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।