অনলাইননিরাপত্তানিশ্চিতেনারীদিবসেইমো’রনতুনফিচার
[ঢাকা, ০৭মার্চ, ২০২৩] জনপ্রিয় ইনস্ট্যান্ট অডিও-ভিডিও কল ও মেসেজিং অ্যাপ ইমো সম্প্রতি ‘ইউর প্রাইভেসি, ইউর কন্ট্রোল’ শীর্ষক একটি ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছে। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতে ও সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে চালু করা হয়েছে প্রাইভেসি সংক্রান্ত বেশ কিছু নতুন ফিচার। ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে তানজিন তিশা’র মতো আরও অনেক সেলিব্রেটি কীভাবে এই ফিচারগুলো ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকা যাবে এবং একটি নিরাপদ অনলাইন স্পেস তৈরি করা যাবে সে ব্যাপারে নিজেদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে দেখা যায়, বাংলাদেশে হ্যাকিং, ব্ল্যাকমেইলিং ও সাইবারবুলিংয়ের মতো অপরাধগুলো অনলাইনে নিয়মিত সংগঠিত হচ্ছে। আরও নির্দিষ্ট করে বলা যায়, নারীদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনলাইন হয়রানি বাড়ছে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা যায়, নিরাপদ অনলাইন স্পেসের অভাবে দেশের শতকরা ৬৪ ভাগ নারী অনলাইনে কোনো না কোনোভাবে হয়রানি ও সহিংসতার শিকার হচ্ছেন। প্রাইভেসির ক্ষেত্রেও অনলাইন যোগাযোগ মাধ্যমে নানান রকম সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন ব্যবহারকারীরা; তবে, এখন পর্যন্ত এসব সমস্যার কার্যকর সমাধান করা যায়নি। যোগাযোগের বিভিন্ন স্তরে সম্ভাব্য সমস্যাগুলোর সমাধানে এবং অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইমো নিয়ে এসেছে ‘ইউর প্রাইভেসি, ইউর কন্ট্রোল’ ক্যাম্পেইন। এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ‘টাইম মেশিন’, ‘ব্লক স্ক্রিনশট ফর কলস’ ও ‘ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট’ এই তিনটি উন্নত নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট ফিচার নিয়ে এসেছে ইমো। উদ্ভাবনী এই ফিচারগুলোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের কানেকশনের সাথে যেকোনো স্তরে যোগাযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা বা প্রাইভেসি সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবেন।
টাইম মেশিন ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা যেকোনো সময় তাদের নির্দিষ্ট চ্যাট হিস্ট্রি ডিলিট করতে পারবেন। ব্লক স্ক্রিনশট ফর কলস ফিচার সক্রিয় করলে অপরপাশে কল রিসিভ করা ব্যক্তি স্ক্রিনশট নিতে পারবে না। ইমো ব্যবহারকারীরা এসব ফিচার ব্যবহার করে কারও সাথে যোগাযোগ স্থাপনের সময় অস্বস্তিকর ও বিপদজনক পরিস্থিতি এড়িয়ে যেতে পারবেন। পাশাপাশি, ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ফিচারটি আপনাকে যোগাযোগ স্থাপন না হওয়া পর্যন্ত অপরিচিত বা অনাকাঙ্ক্ষিত মানুষ থেকে দূরে রাখবে। এই ফিচারগুলো নিরাপদ ও নিরবচ্ছিন্ন অভিজ্ঞতা নিশ্চিতে ইমো’র আরঅ্যান্ডডি (রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) ও প্রোডাক্ট টিমের বেশ কয়েক মাসের প্রচেষ্টার ফলাফল।
বৈশ্বিকভাবে নেতৃস্থানীয় ইনস্ট্যান্ট কমিউনিকেশন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ইমো সবসময় ব্যবহারকারীর প্রাইভেসি ও নিরাপত্তার ওপর গুরুত্বারোপ করে। বিশ্বজুড়ে ব্যবহারকারীদের জন্য উন্নত ফিচার ও পরিষেবা নিশ্চিত করাই প্রতিষ্ঠানটির মূল লক্ষ্য। এর ধারাবাহিকতায় নারীদের জন্য ‘ইউর প্রাইভেসি, ইউর কন্ট্রোল’ ক্যাম্পেইনের মধ্য দিয়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে প্রাইভেসি-সংক্রান্ত উদ্ভাবনী ফিচার নিয়ে এলো ইমো। এই ফিচারগুলোর সাহায্যে সাইবারস্পেসে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ইমো ব্যবহারকারীদের অনলাইন অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করবে।
|
[ঢাকা, ০৭মার্চ, ২০২৩] জনপ্রিয় ইনস্ট্যান্ট অডিও-ভিডিও কল ও মেসেজিং অ্যাপ ইমো সম্প্রতি ‘ইউর প্রাইভেসি, ইউর কন্ট্রোল’ শীর্ষক একটি ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছে। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতে ও সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে চালু করা হয়েছে প্রাইভেসি সংক্রান্ত বেশ কিছু নতুন ফিচার। ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে তানজিন তিশা’র মতো আরও অনেক সেলিব্রেটি কীভাবে এই ফিচারগুলো ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকা যাবে এবং একটি নিরাপদ অনলাইন স্পেস তৈরি করা যাবে সে ব্যাপারে নিজেদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে দেখা যায়, বাংলাদেশে হ্যাকিং, ব্ল্যাকমেইলিং ও সাইবারবুলিংয়ের মতো অপরাধগুলো অনলাইনে নিয়মিত সংগঠিত হচ্ছে। আরও নির্দিষ্ট করে বলা যায়, নারীদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনলাইন হয়রানি বাড়ছে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা যায়, নিরাপদ অনলাইন স্পেসের অভাবে দেশের শতকরা ৬৪ ভাগ নারী অনলাইনে কোনো না কোনোভাবে হয়রানি ও সহিংসতার শিকার হচ্ছেন। প্রাইভেসির ক্ষেত্রেও অনলাইন যোগাযোগ মাধ্যমে নানান রকম সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন ব্যবহারকারীরা; তবে, এখন পর্যন্ত এসব সমস্যার কার্যকর সমাধান করা যায়নি। যোগাযোগের বিভিন্ন স্তরে সম্ভাব্য সমস্যাগুলোর সমাধানে এবং অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইমো নিয়ে এসেছে ‘ইউর প্রাইভেসি, ইউর কন্ট্রোল’ ক্যাম্পেইন। এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ‘টাইম মেশিন’, ‘ব্লক স্ক্রিনশট ফর কলস’ ও ‘ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট’ এই তিনটি উন্নত নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট ফিচার নিয়ে এসেছে ইমো। উদ্ভাবনী এই ফিচারগুলোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের কানেকশনের সাথে যেকোনো স্তরে যোগাযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা বা প্রাইভেসি সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবেন।
টাইম মেশিন ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা যেকোনো সময় তাদের নির্দিষ্ট চ্যাট হিস্ট্রি ডিলিট করতে পারবেন। ব্লক স্ক্রিনশট ফর কলস ফিচার সক্রিয় করলে অপরপাশে কল রিসিভ করা ব্যক্তি স্ক্রিনশট নিতে পারবে না। ইমো ব্যবহারকারীরা এসব ফিচার ব্যবহার করে কারও সাথে যোগাযোগ স্থাপনের সময় অস্বস্তিকর ও বিপদজনক পরিস্থিতি এড়িয়ে যেতে পারবেন। পাশাপাশি, ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ফিচারটি আপনাকে যোগাযোগ স্থাপন না হওয়া পর্যন্ত অপরিচিত বা অনাকাঙ্ক্ষিত মানুষ থেকে দূরে রাখবে। এই ফিচারগুলো নিরাপদ ও নিরবচ্ছিন্ন অভিজ্ঞতা নিশ্চিতে ইমো’র আরঅ্যান্ডডি (রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) ও প্রোডাক্ট টিমের বেশ কয়েক মাসের প্রচেষ্টার ফলাফল।
বৈশ্বিকভাবে নেতৃস্থানীয় ইনস্ট্যান্ট কমিউনিকেশন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ইমো সবসময় ব্যবহারকারীর প্রাইভেসি ও নিরাপত্তার ওপর গুরুত্বারোপ করে। বিশ্বজুড়ে ব্যবহারকারীদের জন্য উন্নত ফিচার ও পরিষেবা নিশ্চিত করাই প্রতিষ্ঠানটির মূল লক্ষ্য। এর ধারাবাহিকতায় নারীদের জন্য ‘ইউর প্রাইভেসি, ইউর কন্ট্রোল’ ক্যাম্পেইনের মধ্য দিয়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে প্রাইভেসি-সংক্রান্ত উদ্ভাবনী ফিচার নিয়ে এলো ইমো। এই ফিচারগুলোর সাহায্যে সাইবারস্পেসে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ইমো ব্যবহারকারীদের অনলাইন অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করবে।
|
|
|
|
আবুল মনসুর আহমেদ বিশেষ প্রতিবেদকঃ
ভারতের বাজারে খুব শিগ্গির আসছে নতুন ই-স্কুটার। এটি মূলত বাজাজ চেতক ইলেকট্রিক স্কুটারের একটি আপডেটেড মডেল। আগের মডেলের তুলনায় নতুন ২০২৩ বাজাজ চেতকের রেঞ্জ হতে চলেছে আরও একটু বেশি। বর্তমান মডেলটি যেখানে একচার্জে ৯০ কিলোমিটার ছুটতে পারত, সেখানে আপগ্রেডেড মডেলটি এক চার্জে ১০৮ কিলোমিটার পর্যন্ত রেঞ্জ দিতে পারবে বলে দাবি সংস্থার। বর্তমানে বাজারে বাজাজের চেতক ইলেকট্রিকের যে মডেলটি রয়েছে, তাতে ঘণ্টায় ৩ কিলোওয়াটের একটি লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি প্যাক দেওয়া হয়েছে। এ ব্যাটারি প্যাক পেয়ার করা রয়েছে ৩.৮ কিলোওয়াট ইলেকট্রিক মোটরের সঙ্গে। মোট দুটি রাইডিং মোড রয়েছে এ স্কুটারের : ইকো এবং স্পোর্ট। স্কুটারটির সর্বাধিক স্পিড থাকবে ৭০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। এ ছাড়া ১৬ এনএম পিক টর্ক দিতে পারে এ স্কুটার।
|
|
|
|
আবুল মনসুর আহমেদ বিশেষ প্রতিবেদকঃ
২০৩০ সাল নাগাদ এআই চিপের বাজারহিস্যা ২০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে দক্ষিণ কোরিয়া কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশ প্রতিদিন নতুন মাত্রায় পৌঁছাচ্ছে। আর ভবিষ্যতে প্রযুক্তি খাতের নেতৃত্বে থাকবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)। চিপ উৎপাদনে এ প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিতে ও উন্নয়নে বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। কোম্পানিগুলোর কার্যক্রম বাড়াতে ২০৩০ সাল নাগাদ ৬৪ কোটি ২৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ করবে দেশটি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর পরবর্তী প্রজন্মের চিপ তৈরির দিক থেকে বিশ্ববাজারে অন্যতম দেশে পরিণত হতে চায় দক্ষিণ কোরিয়া। তিনটি খাতে দেশটির সরকার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য বিনিয়োগ করবে। এগুলো হলো অতিরিক্ত ডাটা সেন্টার তৈরি, এআই চিপ স্টার্টআপগুলোর সঙ্গে কাজ করা এবং ক্লাউড পরিষেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তা করা। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, এআই সেমিকন্ডাক্টর, ফাইভজি ও সিক্সজি সংযোগ, কোয়ান্টাম, মেটাভার্স ও সাইবার নিরাপত্তা এ ছয়টি প্রযুক্তির উন্নয়নে রোডম্যাপ প্রণয়ন করে দ. কোরিয়া। এটি কে-ক্লাউড অ্যান্ড দ্য কোরিয়া ডিজিটাল স্ট্র্যাটেজি নামে পরিচিত। ২০৩০ সাল নাগাদ এআই চিপের বাজারহিস্যা ২০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সিউল দুটি ডাটা সেন্টার স্থাপনের কথা ভাবছে। এগুলো নিউরাল প্রসেস ইউনিট (এনপিইউ) ফার্ম নামে পরিচিতি পাবে। এপ্রিল থেকে শহরটি এআই চিপ উৎপাদনকারী ও ক্লাউড ফার্ম নিয়োগ দেয়া শুরু করবে বলে সূত্রে জানা গেছে। এসব ডাটা সেন্টারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর কোনো বিদেশী চিপ ব্যবহার করা হবে না। এছাড়া ২০২৪ সালের আগে ডাটা সেন্টারগুলোর কার্যক্রম শুরু হওয়ারও কোনো সম্ভাবনা নেই।
এআই চিপ উৎপাদনকারী রেবেলিওনস, সাপিওন কোরিয়া ও ফুরিওসাএআই ডাটা সেন্টারের চুক্তি পেতে কয়েকটি ক্লাউড পরিষেবা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একত্রে কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো নাভের ক্লাউড, কেটি ক্লাউড, কাকাও ক্লাউ ও এনএইচএন। উইওনিউজ জানায়, চ্যাটবট এআই অ্যাপ্লিকেশনের জন্য এনভিডিয়া এ১০০ চিপ তৈরি করেছে। তবে এর তুলনায় রেবেলিওনের তৈরি এআই চিপ ২০ শতাংশের মতো বিদ্যুৎ ব্যবহার করে থাকে। কোরিয়ার ডিজিটাল স্ট্র্যাটেজির অন্যতম প্রধান ফিচার হলো কে-ক্লাউড প্রকল্প। এর মাধ্যমে পাবলিক ও প্রাইভেট এআইনির্ভর ক্লাউড সার্ভিসগুলোর গতি বাড়ানোর পাশাপাশি ডাটা সেন্টারগুলোতে কম শক্তিশালী এআই সেমিকন্ডাক্টর স্থাপনের বিষয় রয়েছে। কে-ক্লাউড প্রকল্পটি মূল পরিকল্পনার একটি অংশ। এর মাধ্যমে ডাটা সেন্টারগুলোতে অভ্যন্তরীণ পর্যায়ের নিউরাল প্রসেসিং ইউনিট সরবরাহ করবে। এছাড়া ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত রিসোর্স শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে ক্লাউডভিত্তিক আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স পরিষেবা নিশ্চিত করা হবে। এটি এমন একটি প্রকল্প যার মাধ্যমে বিদ্যমান এআই বা ইন্টারনেটভিত্তিক রিসোর্স শেয়ারিং ক্লাউড সার্ভিস প্রকল্প যুক্ত করার মাধ্যমে চলতি বছর ৩ হাজার ৭৬০ কোটি ওন পাবলিক অফার করবে। ২০২৫ সাল নাগাদ এ পরিমাণ ১০ হাজার কোটি ওন ছাড়াবে। কে-ক্লাউড প্রকল্পের মাধ্যমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর চিপ বাজারে নিজস্ব অবস্থান তৈরিতে কাজ করছে দক্ষিণ কোরিয়া। অন্যদিকে নাভের ও কাকাওয়ের মতো স্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ইংরেজি ভাষায় কথা না বলা দেশগুলোর জন্য চ্যাটজিপিটির মতো প্রোগ্রাম তৈরির কথা ভাবছে। কোরিয়াজুংঅ্যাংডেইলি চ্যাটবট নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয় ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি ইংরেজিতে যেকোনো প্রশ্নের উত্তর সহজে দিতে পারছে। কিন্তু এদিক থেকে কোরিয়ান ভার্সনটি ততটা উন্নত নয়। যে কারণে একই অঞ্চলে থাকা একাধিক প্রতিষ্ঠান এআই চ্যাটবটের উন্নয়নে প্রতিযোগিতায় নামতে পারবে। অন্যদিকে এশিয়ার দেশ হিসেবে সেমিকন্ডাক্টর অ্যাসেম্বল ও ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট ডিজাইনে বিনিয়োগের কথা জানিয়েছে সিঙ্গাপুর। সম্প্রতি দেশটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাণিজ্য ও প্রযুক্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বিরোধের কারণে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি।
|
|
|
|
বিশেষ প্রতিবেদক, আবুল মনসুর আহমেদ : দেশের বাজারে ১৩ হাজার টাকার নিচে ভালো মানের স্মার্টফোন পাওয়া যায়। দেশের বাজারে ১৩ হাজার টাকার নিচে ভালো মানের স্মার্টফোন পাওয়া যায়।কবির হোসেন
নতুন বছরে নতুন স্মার্টফোন কিনতে চান অনেকে। এ জন্য প্রায় সবাই কম দামে ভালো মানের স্মার্টফোনের খোঁজ করেন। বিষয়টি মাথায় রেখে বিভিন্ন স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান দেশের বাজারে ১৩ হাজার টাকার নিচে বেশ কয়েকটি ভালো মানের স্মার্টফোন বাজারজাত করছে। দাম তুলনামূলক কম হলেও অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলা স্মার্টফোনগুলো দিয়ে প্রয়োজনীয় প্রায় সব কাজই করা যায়। ১৩ হাজার টাকার নিচে ৩ স্মার্টফোনের খোঁজ দেখে নেওয়া যাক— রেডমি ১০ এ রেডমি ১০ এসংগৃহীত রেডমি ১০ এ অ্যান্ড্রয়েড ১১ অপারেটিং সিস্টেমে চলা ৬.৫৩ ইঞ্চি পর্দার ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে অক্টাকোর প্রসেসর। ৪ গিগাবাইট র্যাম ও ৬৪ গিগাবাইট ধারণক্ষমতার ফোনটির পেছনে ১৩ মেগাপিক্সেলের দুটি ক্যামেরা রয়েছে। সেলফি তোলার জন্য রয়েছে ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি–সুবিধা থাকায় চার্জ নিয়ে চিন্তা করতে হয় না। আঙুলের ছাপ শনাক্তকরণ সেন্সর–সুবিধার ফোনটির দাম ১২ হাজার ৯৯৯ টাকা। স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৪ স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৪ স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৪ স্যামসাং গ্যালাক্সি এ সিরিজের স্বল্প বাজেটের ফোন হচ্ছে গ্যালাক্সি এ০৪। অ্যান্ড্রয়েড ১২ অপারেটিং সিস্টেমে চলা ৬.৫ ইঞ্চি পর্দার এই ফোনে ব্যবহার করা হয়েছে অক্টাকোর প্রসেসর। ৩ গিগাবাইট র্যাম ও ৩২ গিগাবাইট ধারণক্ষমতার ফোনটির সামনে ও পেছনে রয়েছে ৫০ ও ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি–সুবিধার ফোনটির দাম ১২ হাজার ৯৯৯ টাকা। রিয়েলমি সি৩৩ রিয়েলমি সি৩৩সংগৃহীত রিয়েলমি সি৩৩ অ্যান্ড্রয়েড ১২ অপারেটিং সিস্টেমে চলা ৬.৫ ইঞ্চি পর্দার এই ফোনে ব্যবহার করা হয়েছে অক্টাকোর প্রসেসর। ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ারের ব্যাটারি–সুবিধার ফোনটি ১০ ওয়াট চার্জিং প্রযুক্তি সমর্থন করায় দ্রুত চার্জ হয়। ৩ গিগাবাইট র্যাম ও ৩২ গিগাবাইট ধারণক্ষমতার ফোনটির সামনে ও পেছনে রয়েছে ৫০ ও ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। দাম ১২ হাজার ৯৯৯ টাকা।
|
|
|
|
আবুল মনসুর আহমেদ, বিশেষ প্রতিবেদকঃ
পারস্পরিক যোগাযোগের জন্য বর্তমানে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে মেটা মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ অন্যতম। এটি ব্যবহারে ইন্টারনেট সংযোগ অত্যাবশ্যক। তবে এ নির্ভরতার সমস্যাও কাটিয়ে উঠেছে প্লাটফর্মটি। প্রক্সি সার্ভারের মাধ্যমে ইন্টারনেট বন্ধ থাকলেও হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের সুবিধা চালু করা হয়েছে। খবর টেকরাডার।
বিভিন্ন সময় বিশ্বের দেশগুলো অভ্যন্তরীণ পর্যায়ের সমস্যা সমাধানে বা আন্দোলন দমনে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে। আবার সরবরাহকারীর প্রান্ত থেকেও সমস্যা হয়। এসব প্রতিবন্ধকতা থাকলেও নতুন ফিচারের কারণে ব্যবহারকারীরা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে যোগাযোগ অব্যাহত রাখতে পারবে।
মেটা মালিকানাধীন মেসেজিং প্লাটফর্মটির প্রত্যাশা, ইরানে যে ব্ল্যাকআউট হয়েছে সে রকম কিছু যেন অন্য কোথাও আর না হয়। দেশটি মানবাধিকার লঙ্ঘন করে জনগণের জরুরি সহায়তা পাওয়ার রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে। নিজস্ব প্রক্সি সার্ভার চালুর পাশাপাশি বিশ্বের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে সার্ভার উন্মুক্ত করার মাধ্যমে অবাধ যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরির আহ্বান জানিয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ। এছাড়া এ ফিচার বা সুবিধাটি কীভাবে ব্যবহার করা যায় সে-সম্পর্কিত নির্দেশনা দেয়ার কথাও জানিয়েছে মেসেজিং প্লাটফর্মটি।
প্লাটফর্মটি জানায়, প্রক্সি সার্ভারের মাধ্যমে মেসেজ আদান-প্রদান বা যোগাযোগের সময় হোয়াটসঅ্যাপের নিরাপত্তা ব্যবস্থা একইভাবে কার্যকর থাকবে। ব্যবহারকারীর বিভিন্ন ব্যক্তিগত বার্তা এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশনের মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকবে। এছাড়া দুজন ব্যবহারকারী যখন কথা বলবে সেটি যেন তৃতীয় কারো কাছে না যায় তাও নিশ্চিত করবে মেটা মালিকানাধীন এ প্লাটফর্ম।
প্রক্সি ও অনলাইনে তথ্য সংগ্রাহক কোম্পানি অক্সিল্যাবসের চিফ অপারেটিং অফিসার জুরাস জুরসেইনাস বলেন, ইরানসহ যেসব দেশের অধিবাসী ইন্টারনেট ব্যবহারে সরকারি নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে, প্রক্সি সার্ভার ব্যবহারের মাধ্যমে তারা স্বাভাবিক ইন্টারনেট সংযোগও ফিরিয়ে আনতে পারবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
প্রকাশক: রিনা বেগম
প্রধান সম্পাদক : মো: হাবিবুর রহমান
প্রকাশক কতৃক ৫১/৫১ এ পুরানা পল্টন থেকে প্রকাশিত ।
সোনালী প্রিন্টিং প্রেস ২/১/এ ইডেন ভবন ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড মতিঝিল, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত ।
বার্তা
ও
বানিজ্যিক কার্যালয়
: ৫১/৫১ এ পুরানা পল্টন (৪র্থ তলা) ,
ঢাকা - ১০০০।
ফোন: ০২২২৩৩৮০৮৭২ , মোবাইল: ০১৭১১১৩৬২২৬
Web: www.bhorersomoy.com E-mail : dbsomoy2010@gmail.com
|
|
|
All Right Reserved By www.bhorersomoy.com
|
|
|