নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ
কুমিল্লা দাউদকান্দি রোকেয়া বেগম ,(৫৫) সামি আলি আহমেদ সরকার সাং বাশারা জেলা কুমিল্লা থানা দাউদকান্দি নিরাপত্তার জন্য দাউদকান্দি থানায়   একটি সাধারণ ডায়েরি করেন সাধারণ ডায়েরি নাম্বার১০৬৫/২০/৭/২৩ ইং তারিখে সাধারণ ডায়েরিতে ভুক্তভোগী উল্লেখ করেন আমার ছেলে রাহেজুল আমিন বাঁধন একজন পুলিশ সদস্য ছিলেন তার সাথে বিবাদী পক্ষ ১। মোঃ বাতেন (৩৫), পিতা-মোঃ রাজ মিয়া, ২। মোঃ শওকত হাসান (২৩), পিতা-মোঃ আলমগীর, ৩। মাহফুজ মজুমদার (২৭), পিতা-মজনু মজুমদার, ৪। হুমায়ুন চৌধুরী (৬০), পিতা-মৃত সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সর্বসাং-বাঁশরা, ৫। মোঃ সফি ভূঁইয়া (৪০), পিতা-মৃত সামছুল হক ভূইয়া, সাং-চাপাতলী, থানা- দাউদকান্দি, ৬। মোঃ মাহমুদুল হক বুলু (৫১), পিতা-মৃত মোজাম্মেল হক, সাং-ইনছুটি থানা-দেবীদ্বার, ৭। মোঃ হানিফ মিয়া (৩৫), পিতা-মৃত জাকির মিয়া, সাং-বাঁশরা, থানা-দাউদকান্দি, সর্বজেলা-কুমিল্লা ।
গত ২৩ ৪ ২০২৩ তারিখে আনুমানিক ১১ ঘটিকার সময় উক্ত বিবাদীগণ পূর্বের বিরোধের জের ধরিয়া পরিকল্পিতভাবে আমার ছেলেকে রামদা, চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করে চলে যায়। পরবর্তীতে আমার বড় ছেলে এবং সাক্ষীগণসহ আমার ছেলে রাহেজুল আমিন বাঁধনকে রক্তাক্ত অবস্থায় দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে গেলে ডাক্তার প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে রেফার করলে ঢাকা মেডিকেলের কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করে। পরবর্তীতে আমি বাদী হয়ে বিবাদীদের বিরুদ্ধে দাউদকান্দি থানায় হত্যা মামলা করিলে যাহার এফ আই আর নং ৩২/২৫ ২০২৩ ৩ তারিখে পরবর্তীতে উক্ত মামলার বিবাদীগণ হাইকোর্ট থেকে জামিনে আসে। । মামলার ১ নম্বর আসামী মোঃ বাতেন (৩৫), পিতা-মোঃ রাজ মিয়া, ও তার সহযোগী সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে আমার
বসত বাড়ীতে আসিয়া আমাকে সহ সাক্ষীদেরকে মামলা উঠাইয়া নেওয়ার জন্য চাপ দেয়। আমরা রাজি না হওয়ায় আমাদেরকে অশ্লিল ভাষায় গালীগালাজ করে। আমরা প্রতিবাদ করিলে মোঃ বাতেন ক্ষিপ্ত হইয়া উপরোক্ত সাক্ষীদের সামনে প্রকাশ্য হুমকি দেয় যে, আমি যদি বিবাদীদের বিরুদ্ধে থাকা মামলা উঠাইয়া না নেই, তাহলে আমাকে সহ আমার পরিবারের লোকজনদের এবং সাক্ষীদের ভবিষ্যতে সুযোগমত আমার ছেলের মত আমাদেরকে মারধর সহ খুন খারাপী করিয়া লাশ গুম করিয়া ফেলিবে। আমাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা মোকাদ্দমা দিয়া হয়রানী করিবে। এমনকি যে কোন ধরনের ক্ষয়ক্ষতি করিবে এবং  ভয়ভীতি প্রদর্শন করিয়া ঘটনাস্থল হইতে চলিয়া যায়।