ঢাকা,সোমবার,১১ মাঘ ১৪২৭,২৫,জানুয়ারী,২০২১
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিশু-কিশোরদের নিয়ে টেলিস্কোপ মেকিং ওয়ার্কশপ
মহাকাশের অজানা রহস্য উন্মোচনে কাজ করার জন্য শিশু-কিশোরদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে টেলিস্কোপ মেকিং ওয়ার্কশপ। বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরাম এবং স্পেস ইনোভেশন ক্যাম্প যৌথভাবে ওয়ার্কশপটি আয়োজন করবে। এই ওয়ার্কশপে বাচ্চারা বাসায় বসে টেলিস্কোপ বানাবে। নিজেদের বানানো টেলিস্কোপ দিয়েই তারা দেখবে দূর আকাশের চাঁদ-তারা।
টেলিস্কোপ বানানোর প্রতিটি ধাপ অভিজ্ঞ মেন্টররা ডিজিটাল প্রসপেক্টাস, ভিডিও এবং লাইভ সেশনের মাধ্যমে শিশুদের ধারণা দেবেন।
আয়োজকরা জানান, ৪-৫ বছর, ৬-৮ বছর, ৯-১২ বছরের মোট ৩ টি গ্রুপে ভাগ করে এই ওয়ার্কশপটিতে পরিচালনা করা হবে। একটি নির্দিষ্ট ফি দিয়ে ৩০ জানুয়ারির মধ্যে তাদের রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। অংশগ্রহনকারীরা পাবে একটি সার্টিফিকেট ও মেডেল।
এরপর ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে টেলিস্কোপটি বানিয়ে একটি ভিডিও প্রেজেন্টেশন আয়োজকদের কাছে পাঠাতে হবে। পরবর্তিতে করোনা পরিস্থিতি ভালো হলে রাজধানীর ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মাঠে রাতের আকাশ পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। সেখানে বাচ্চারা তাদের বানানো টেলিস্কোপ নিয়ে আসবে। বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা আরিফুল হাসান অপু বলেন, ‘শিশু-কিশোরদের মাঝে মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে নতুন নতুন আবিষ্কারে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে আমাদের এই আয়োজন।’
আয়োজনে অংশগ্রহন করতে হলে অংশগ্রহনকারীকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে http://telescope.spacecampbd.com/-এই ঠিকানায় আয়োজনটিতে ই-টিকেট পার্টনার ই-সফট এবং আউটরিচ পার্টনার হিসেবে রয়েছে টিং টং টিউব।
|
মহাকাশের অজানা রহস্য উন্মোচনে কাজ করার জন্য শিশু-কিশোরদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে টেলিস্কোপ মেকিং ওয়ার্কশপ। বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরাম এবং স্পেস ইনোভেশন ক্যাম্প যৌথভাবে ওয়ার্কশপটি আয়োজন করবে। এই ওয়ার্কশপে বাচ্চারা বাসায় বসে টেলিস্কোপ বানাবে। নিজেদের বানানো টেলিস্কোপ দিয়েই তারা দেখবে দূর আকাশের চাঁদ-তারা।
টেলিস্কোপ বানানোর প্রতিটি ধাপ অভিজ্ঞ মেন্টররা ডিজিটাল প্রসপেক্টাস, ভিডিও এবং লাইভ সেশনের মাধ্যমে শিশুদের ধারণা দেবেন।
আয়োজকরা জানান, ৪-৫ বছর, ৬-৮ বছর, ৯-১২ বছরের মোট ৩ টি গ্রুপে ভাগ করে এই ওয়ার্কশপটিতে পরিচালনা করা হবে। একটি নির্দিষ্ট ফি দিয়ে ৩০ জানুয়ারির মধ্যে তাদের রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। অংশগ্রহনকারীরা পাবে একটি সার্টিফিকেট ও মেডেল।
এরপর ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে টেলিস্কোপটি বানিয়ে একটি ভিডিও প্রেজেন্টেশন আয়োজকদের কাছে পাঠাতে হবে। পরবর্তিতে করোনা পরিস্থিতি ভালো হলে রাজধানীর ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মাঠে রাতের আকাশ পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। সেখানে বাচ্চারা তাদের বানানো টেলিস্কোপ নিয়ে আসবে। বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা আরিফুল হাসান অপু বলেন, ‘শিশু-কিশোরদের মাঝে মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে নতুন নতুন আবিষ্কারে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে আমাদের এই আয়োজন।’
আয়োজনে অংশগ্রহন করতে হলে অংশগ্রহনকারীকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে http://telescope.spacecampbd.com/-এই ঠিকানায় আয়োজনটিতে ই-টিকেট পার্টনার ই-সফট এবং আউটরিচ পার্টনার হিসেবে রয়েছে টিং টং টিউব।
|
|
|
|
বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তির ব্যবহার অপরিহার্য। নানা ধরনের প্রযুক্তি পণ্য বাজারে এসেছে। এর মধ্যে ভিডিও ধারণে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হয়ে উঠছে ড্রোন। বৈজ্ঞানিক গবেষণা থেকে শুরু করে যেকোনো এলাকার নজরদারিতে ড্রোন এখন অপরিহার্য। এছাড়া সিনেমার শুটিং, পণ্য সরবরাহ এমনকি মিটিং-মিছিলেও ড্রোনের ব্যবহার বেড়েছে।
এ পরিস্থিতিতে ড্রোনকে আরও বেশি কার্যকর ও পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতে বিজ্ঞানীরা কাজ করছেন। সেই কাজের ধারাবাহিকতায় এবার ড্রোনের চিত্তাকর্ষক এক রূপ দিয়েছেন মালয়েশিয়ার একদল গবেষক। তারা অভিনব পদ্ধতির সাহায্যে পরিত্যক্ত আনারসের পাতা রূপান্তরের মাধ্যমে এক অসাধারণ উপাদান তৈরি করেছেন, যা দিয়ে ড্রোনের কাঠামো তৈরি করা যায়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা সুদূরপ্রসারী ভাবনা। এই ধরনের ড্রোন তৈরি হলে তার দামও যেমন কম হবে, সেই সঙ্গে বস্তুটিও শক্তিশালী এবং পরিবেশবান্ধব হবে। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই প্রকল্পে মোহাম্মদ তারিক হামিদ সুলতান নামে এক গবেষক নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি মালয়েশিয়ার পুত্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। কয়েক বছর ধরেই এ নিয়ে গবেষণা করছেন তারিক হামিদ।
শুধু ড্রোনই নয়, আরও নানাবিধ অ্যারোস্পেস অ্যাপ্লিকেশনেই আনারসের পাতা রূপান্তর করে একটি ফাইবারে রূপ দিয়ে এমন কাজ করার উদ্যোগ নিয়েছেন পুত্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গবেষক। সম্প্রতি তারিক হামিদ ও তার দল সেই আনারসের পাতা থেকে ফাইবারটি তৈরি করে ফেলেছেন, যা ড্রোনের বিভিন্ন অংশে কাজে লাগবে।
তারিক হামিদ জানান, জৈব কোনো উপাদান থেকে তৈরি করা ড্রোন অনেকাংশেই সিন্থেটিক ফাইবার দ্বারা নির্মিত ড্রোনের চেয়ে শক্তিশালী। শক্তি, ওজন সবদিক থেকেই জৈব উপায়ে নির্মিত ফাইবারের ড্রোন সেরা। পাশাপাশি সেগুলোর ওজনও বেশ কম, খরচও কম পড়বে এবং খুব সহজেই উড়তে পারে গন্তব্যে।
তিনি আরও বলেন, খুব সহজ ভাবে বলতে গেলে, এই ধরনের ফাইবারে তৈরি কোনো ড্রোন যদি নষ্টও হয়ে যায়, তাহলে তা মাটিতে পুঁতে দেয়ার পরই আদতে নষ্ট হবে। কারণ, এগুলো সম্পূর্ণভাবে পরিবেশবান্ধব। রয়টার্স বলছে, এই ধরনের প্রোটোটাইপ ড্রোন যেগুলো গবেষক তারিক হামিদ ও তার দল তৈরি করেছেন, সেগুলো ১ হাজার মিটার পর্যন্ত উড়তে পারে। এছাড়াএটা বাতাসে কমপক্ষে ২০ মিনিট অবধি ভেসে থাকতে পারবে। এই একই পদ্ধতিতে আরও একটু বড় মাপের ড্রোন তৈরি করা যায় কিনা তা নিয়ে ভাবছেন এই গবেষক দল, যাতে বাস্তব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই এর ব্যবহার করা যায়।
|
|
|
|
গ্রাহকদের কাছ থেকে নেয়া তথ্য মালিক সংস্থা ফেসবুক ইনকরপোরেশনের হাতে তুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ। মঙ্গলবার (৫ জানুয়ারি) থেকে গ্রাহকরা এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি পেতে শুরু করেছেন। ভারতে অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস উভয় অপারেটিং সিস্টেমে চলা মোবাইলে হোয়াটসঅ্যাপ এই ধরনের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপ তার শর্ত ও গোপনীয়তার নীতি বদল করছে। এতে ৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সম্মতি না দিলে এই অ্যাপের পরিষেবা বন্ধ হয়ে যাবে ওই গ্রাহকের জন্য। তারা এটাও বলেছে, চাইলে যে কেউ হেল্প সেন্টারে গিয়ে তার অ্যাকাউন্ট মুছেও ফেলতে পারেন।
বিজ্ঞপ্তিটিতে তিনটি ক্ষেত্রে আপডেটের কথা উল্লেখ রয়েছে। এক. হোয়াটসঅ্যাপ পরিষেবা ও আপনার (গ্রাহকের) তথ্য আমরা যেভাবে ‘প্রসেস’ করি। দুই. ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো কিভাবে ফেসবুকের পরিষেবাগুলো ও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট সংরক্ষণ ও ব্যবহার করতে পারবে। তিন. ফেসবুকের সঙ্গে আমাদের অংশীদারি কি ধরনের, কিভাবে ফেসবুকের অন্যান্য প্রোডাক্টকে আমরা তথ্য সরবরাহ করি।
গত কয়েক বছর ধরে আর্থিক লেনদেন পরিষেবার দিকে এগুতে চাইছে ফেসবুক। সেই লেনদেন সংক্রান্ত বার্তা বিনিময় হয় হোয়াটসঅ্যাপে। সেই সব বার্তা নিজের মতো করে ব্যবহার করতে বা রাখতে হবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে। গোপনীয়তার শর্তাবলি সেই উপযোগী করতে হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপকে। ব্যবসায়িক সংস্থাগুলোর জন্য হোয়াটসঅ্যাপের এনক্রিপটেড মেসেজ ও ফেসবুকের খোলা খাতার মধ্যে একটা স্থায়ী যোগসূত্র গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে মার্ক জাকারবার্গ।
তৃতীয় পক্ষের কাছে ফেসবুকের তথ্য বিক্রির কারণে গত কয়েক বছরে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে জাকারবার্গকে। হোয়াটসঅ্যাপের জনপ্রিয়তা মূলত ভাল যোগাযোগ ব্যবস্থা ও এনক্রিপশনের কারণে। অথচ প্রতিদিন বা মাসে একবার হলেও কোনো ইমেইল অ্যাকাউন্টে যখন বার্তা ও মিডিয়া ফাইল ‘ব্যাক আপ’ করা হয়, তখন গোপন সেসব বার্তার এনক্রিপশন নামের রক্ষাকবচটি আর থাকে না।
হোয়াটসঅ্যাপ এবার সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে, গ্রাহকদের নাম, ফোন নম্বর, ফোনের তথ্য, আইপি অ্যাড্রেস, গ্রাহকের বার্তা বিনিময়ের ধরন, লেনদেন তথ্যসহ অন্যান্য কিছু তথ্য তারা এখন থেকে ফেসবুকের অন্য সংস্থাগুলোর সঙ্গে শেয়ার করবে। এটি তারা কখনো সরাসরি করবে আবার কখনো অনুমতি নিয়ে করবে বলে জানানো হয়েছে।
ফেসবুকের তথ্য চুরির বিষয়টি নতুন কিছু নয়। এবার বিপুল সংখ্যক হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর তথ্য সরাসরি তুলে দেয়া হচ্ছে ফেসবুকের কাছে। ফেসবুক এই তথ্য নিয়ে কি করবে সেটা প্রশ্ন উঠেছে গ্রাহকদের অনেকের ভেতর।
ফেসবুক পেমেন্টস ইনকর্পোরেশনের প্রয়োজনের কথা আগেই বলা হয়েছে। এছাড়া ওনাভো, ওকুলাস, ক্রাউডট্যাঙ্গল নামে বিভিন্ন ধরনের পরিষেবা রয়েছে ফেসবুকের। ওকুলাস অনলাইন গেম সংক্রান্ত সংস্থা। ক্রাউডট্যাঙ্গল একটি অনুসন্ধানী সংস্থা। নিরন্তর খুঁজে চলেছে, কোথায় কী হচ্ছে, কোনটা খবর হতে পারে, কার কথার গুরুত্ব কতটা, আমেরিকার নির্বাচনে কী হচ্ছে, রাশিয়ার কী প্রভাব আফ্রিকায়- এমন হাজারো বিষয় ঘেঁটে কোনো প্রতিষ্ঠানকে আরও বেশি নিখুঁত লক্ষ্যে তীর ছুড়তে সাহায্য করে এরা।
এনবিসি নিউজ কোন খবরকে জাতীয় স্তরে দেবে নাকি সাধারণভাবে উপস্থাপন করবে সেক্ষেত্রে এই অ্যাপের সাহায্য নেয় তারা। করোনায় কারা পিছিয়ে গেল, কি পদক্ষেপ নিলে প্রভাব বেশি হবে এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে ক্রাউডট্যাঙ্গল।
|
|
|
|
আন্তর্জাতিক রাইড শেয়ারিং কোম্পানি উবার বাংলাদেশে ৪ বছর পূর্তি উপলক্ষে জানিয়েছে, দেশে এ পর্যন্ত ৪০ লাখের বেশি যাত্রী উবার ব্যবহার করেছেন। উবারের চালক হিসেবে ১ লাখ ৭৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।
সোমবার (৭ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে রাইড শেয়ারিং কোম্পানিটি জানিয়েছে, উবার এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যা সুবিধাজনক, সাশ্রয়ী ও নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করার পাশাপাশি চালকদের সুবিধাজনক উপায়ে উপার্জন করার সুযোগ করে দেয়। বাংলাদেশের লক্ষ্য ২০২৪ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উন্নয়নশীল দেশের তালিকাভুক্ত হওয়া। এই লক্ষ্য পূরণে সহায়তা করতে কয়েক লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সুযোগ তৈরি করে দেয়ার বিষয়ে উবার কাজ করছে। উবারের বাংলাদেশ এবং উত্তর ও পশ্চিম ভারতের প্রধান শিব শৈলেন্দ্রান বিবৃতিতে বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন ও নতুন নতুন সেবা আনার নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং দেশের অর্থনীতির চাকা আবারও সচল করতে উবার দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।’
|
|
|
|
গুগল ম্যাপস বাংলাদেশে তাদের নতুন ফিচার চালু করেছে। গুগল ট্রানজিট নামে নতুন এই ফিচারটির ফলে নিয়মিত গণপরিবহনে যাতায়াতকারীরা খুব সহজেই গণপরিবহন সংক্রান্ত তথ্য পাবেন। আজ থেকে চালু হওয়া এ ফিচারটির মাধ্যমে গুগল ম্যাপস রুট, স্টপেজ ও ভ্রমণের আনুমানিক সময় দেখাবে; যার মাধ্যমে গণপরিবহন ব্যবহারকারীরা তাদের ভ্রমণের পরিকল্পনা ঠিক করে নিতে পারবেন। এই ফিচারটি প্রাথমিকভাবে রাজধানীতে চলাচলকারী বাস ও বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালিত ট্রেনের জন্য প্রযোজ্য হবে।
গণপরিবহনে চলাচলকারীদের মধ্যে যাদের লোকেশন ও রুট সম্পর্কে ধারণা নেই তারা গুগল ট্রানজিটের মাধ্যমে তাদের যাত্রার আনুমানিক সময় জেনে যেতে পারবেন। অ্যাপটির ইউআই ও ফাংশনালিটি খুবই সাধারণ করা হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, কেউ যদি জাতীয় সংসদ ভবন থেকে লালবাগ কেল্লায় যেতে চান তাহলে তাকে দুটি লোকেশনে টাইপ করতে হবে। তারপর, গুগল ট্রানজিট তাৎক্ষণিকভাবে সেই ব্যক্তিকে কাছের বাস স্টপেজে যাওয়ার পথ, কোন বাসে উঠতে হবে, কোন রুটে যেতে হবে ও কোন স্টপেজে নামতে হবে, গন্তব্যের আনুমানিক দূরত্ব এবং ভাড়া সংক্রান্ত তথ্য জানিয়ে দেবে।
নিচের সহজ ধাপগুলো অনুসরণ করে ব্যবহারকারীরা গণপরিবহন সংক্রান্ত তথ্য জানতে পারবেন:
* অ্যান্ড্রয়েড কিংবা আইওএস ডিভাইসে গুগল ম্যাপস ওপেন করতে হবে।
* ডেস্টিনেশন এন্টার করতে হবে এবং ‘ডিরেকশনস’ আইকন ট্যাপ করতে হবে কিংবা ‘গো’ আইকন ট্যাপ করতে হবে এবং ‘সোর্স’ এবং ‘ডেস্টিনেশন’ লোকেশন এন্টার করতে হবে।
* রুট এবং গন্তব্য সংক্রান্ত তথ্য জানতে ‘ট্রানজিট’ আইকন (যদি এটা ইতিমধ্যে নির্বাচন করা না হয়) ট্যাপ করতে হবে।
* রুটের স্টপেজ সংক্রান্ত জানতে রেকমেন্ডেড রুট ট্যাপ করতে হবে।
* বাসের সময়সূচি ও গন্তব্যের তালিকা জানতে যেকোনো বাস স্টপ ট্যাপ করতে হবে।
প্রতিদিন গুগল ম্যাপস ১ বিলিয়ন কিলোমিটারেরও বেশি ট্রানজিট রেজাল্ট সরবরাহ করে এবং এর বিশ্বজুড়ে ৩ মিলিয়নেরও বেশি গণপরিবহনের পাবলিক ট্রানজিটের সময়সীমার তথ্য রয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শতাধিকেরও বেশি শহরে সবসময় নতুন পার্টনার যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে গুগল ট্রানজিট ফিচারটি তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
|
|
|
|
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকীতে আইসিটি বিভাগের উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন একাডেমী প্রতিষ্ঠাকরণ প্রকল্প (আইডিয়া) আয়োজন করছে ‘বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট’ সংক্ষেপে ‘বিগ’। সোমবার (৩০ নভেম্বর) বরিশাল জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে বিগ-এর প্রথম অ্যাক্টিভেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরিশাল জেলা প্রশাসক এস. এম. অজিয়র রহমান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, ‘বাংলাদেশ একসময় আইসিটি সেক্টরে অনেক পিছিয়ে ছিল কিন্তু সেই বাংলাদেশ এখন সকলকে স্বপ্ন দেখাচ্ছে যে- সবচেয়ে বড় সেক্টর হতে পারে আইসিটি খাত, যেখানে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হতে পারে।’ তিনি আরো বলেন, ‘দেশের নতুন উদ্যোক্তারা এখন স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন যে ‘আমরাও পারি’। সরকার ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের জন্য যে লজিস্টিক বা অবকাঠামো উন্নয়ন করা দরকার তা এর মধ্যে অনেকটাই প্রতিষ্ঠিত করেছে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরিশাল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস এবং পরিচালক প্রফেসর মো: মোয়াজ্জেম হোসেন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের ডিন প্রফেসর ড. এস. এম. তাওহিদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন বরিশালের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) প্রশান্ত কুমার দাস।
প্রাথমিকভাবে ‘বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট ২০২০’ এ তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক আগ্রহী স্টার্টআপগণ www.big.gov.bd এই ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে পারবেন। জাতীয় পর্যায়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ২৫ জানুয়ারি ২০২১ তারিখের মধ্যে যেকোনো তথ্যপ্রযুক্তি ভিত্তিক উদ্যোক্তা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন। ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও স্টেকহোল্ডার অ্যাক্টিভেশন ক্যাম্পেইন’, ‘টিভি রিয়েলিটি শো’ এবং ‘আন্তর্জাতিক রোড শো’- এই ৩টি অংশ থেকেই ‘বিগ’ এর চূড়ান্ত রাউন্ড শুরু হবে। রিয়েলিটি শো থেকে নির্বাচিত ২৬টি এবং আন্তর্জাতিক রোড শো থেকে নির্বাচিত ১০টি স্টার্টআপ নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে ‘বিগ’ এর ফাইনাল রাউন্ড। সবশেষে, সেরা ৩৫টি স্টার্টআপকে ১০ লাখ টাকা করে ‘গ্র্যান্ট’ এর অর্থ প্রদান করার পাশাপাশি ‘বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট ২০২০ (বিগ)’ এর পুরস্কার হিসেবে সেরা একটি স্টার্টআপকে দেওয়া হবে বিশেষ সম্মাননা এবং গ্র্যান্ট হিসেবে ১ লাখ ইউএস ডলার।
বরিশাল বিভাগের এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হল ‘বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট ২০২০ (বিগ)’ এর অ্যাক্টিভেশন ক্যাম্পেইন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আইডিয়া প্রকল্পের আইন বিষয়ক পরামর্শক আদনীন জেরিন এবং প্রকল্পের পরামর্শক ওমর ফারুক। এছাড়া জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, জেলা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট অ্যাক্টিভেশন ক্যাম্পেইনের বিভিন্ন কর্মকর্তা, ইউনিয়ন পরিষদ উদ্যোক্তা ও বরিশালের বিভিন্ন তরুণ উদ্যোক্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।
|
|
|
|
মিশরের একজন তরুণ প্রকৌশলী রিমোট কন্ট্রোল নিয়ন্ত্রিত এমন একটি রোবট তৈরি করেছেন, যা শরীরের তাপমাত্রা মাপতে পারে, করোনা টেস্ট করতে পারে এবং মাস্ক না পরা মানুষজনকে ভর্ৎসনাও করতে পারে।
মানুষের চেহারার মতো দেখতে এই রোবটটির নাম সিরা-ভি০৩। এটি রক্তচাপ মাপা, ইসিজি এবং এক্সরে’র মতো টেস্টও করতে সক্ষম এবং টেস্টের ফল নিজের বুকে থাকা স্ক্রিনে প্রদর্শন করে। এছাড়া রোগীর মুখের সোয়াব সংগ্রহ করে করোনা টেস্ট করতেও পারদর্শী এই রোবট।
এ প্রসঙ্গে রোবটটির নির্মাতা এল-কোমি বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি কমানোর লক্ষ্যেই এটি তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া করোনা রোগের মতো কঠিন পরিস্থিতিতে এতে রোগীরাও স্বাচ্ছন্দবোধ করবে। এজন্য যতটা সম্ভব রোবটটিকে মানুষের মতো রূপ দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। রোগীরাও অনেক বেশি ভরসা পাচ্ছে। কারণ রোবট মানুষের চেয়ে বেশি নির্ভুল কাজ করতে পারে।’
রাজধানী কায়রো থেকে প্রায় ৬০ মাইলে দূরে টান্টার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ‘সিরা-ভি০৩’ রোবটিক নার্স হিসেবে পরীক্ষামূলকভাবে কাজ শুরু করেছে।
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রোবটের ব্যবহার বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের ব্রিগহাম অ্যান্ড উইম্যান হাসপাতাল করোনার নমুনা সংগ্রহে বোস্টন ডায়নামিক্সের তৈরি কুকুর আকৃতির রোবট ‘স্পট’ ব্যবহার করছে। এছাড়া সৌদি আরব, চীন, তাইওয়ানসহ আরো কিছু দেশের হাসপাতালেও করোনা শনাক্তে রোবটের ব্যবহার বেড়েছে।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্কঃ
মার্কিন সরকারের নির্দেশে করোনা পরীক্ষা করার জন্য নতুন ওয়েবসাইট বানাচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন সাইট গুগল। শনিবার কোম্পানিটির পক্ষ থেকে এমনটি জানানো হয়েছে।রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৭০০ ইঞ্জিনিয়ার করোনা পরীক্ষার জন্য নতুন ওয়েবসাইট তৈরির কাজ করছে। এই ওয়েবসাইটটি করোনা ভাইরাসের লক্ষণ, ঝুঁকি এবং পরীক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর জানিয়ে দেবে। একটি টুইট বার্তায় গুগলের পক্ষ থেকে বলা হয়, আমরা মার্কিন সরকারের সঙ্গে সংঘবদ্ধ হয়ে কোভিড-১৯ ভাইরাস প্রতিরোধ এবং আমাদের কমিউনিটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় অব্যাহতভাবে কাজ করে যাবো।
এদিকে গত শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গুগলের এমন কাজের প্রশংসা করেছেন এবং কোম্পানিটিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এ নিয়ে হোয়াইট হাউসের সমন্বয়ক ডেবোরাহ ব্রিক্স বলেন, তারা যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ওয়েবসাইটটির ব্যবহার নিশ্চিত করতে চান। এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে কমপক্ষে ৫১ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে করোনা ভাইরাস।
|
|
|
|
কারিগরি ত্রুটির কারণে একাধিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভ্রাট নিয়ে ক্ষমা চাইলো ফেসবুক। বুধবার ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারে সমস্যা হওয়ায় গ্রাহকদের কাছে এক বার্তায় ক্ষমা চায় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। খবর গালফ টুডের।
জানা গেছে, বুধবার দুপুরের পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটিতে সমস্যার সৃষ্টি হয়। ফেসবুকের পাশাপাশি সমস্যায় পড়তে হয় ছবি শেয়ারিংয়ের জনপ্রিয় অ্যাপ ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদেরও। ফেসবুকের এই বিভ্রান্তি সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের দেশগুলোতে। তবে বাংলাদেশে বুধবার ফেসবুক ব্যবহার করা গেলও তা ছিল খুবই ধীর গতির। রাত পৌনে নয়টা থেকে বাংলাদেশে সমস্যা বেশি দেখা দেয়। প্রায় ৩৯ শতাংশ ফেসবুক ব্যবহারকারী লগইন করার সময় সমস্যার মুখে পড়েন।
ফেসবুক বলছে, ফেসবুকে ছবি ও ভিডিও আপলোড, এবং এগুলো পাঠাতে সমস্যা হচ্ছে। আমাদের নজরে এসেছে বিষয়টি। এজন্য আমরা ক্ষমা চাচ্ছি। আমরা সমস্যা সমাধানে কাজ করে যাচ্ছি। দ্রুতই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে ফেসবুক।
|
|
|
|
ইন্টারনেটের দৌলতে শিশুরা অনেক সময়ই না চিনতে পেরে অজান্তেই ঢুকে পড়ছে অচেনা জগতে। পথটা যদি ভুল হয় তবে তার প্রভাব পড়ে তাদের ওপর। মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়া, আবার কখনও অজান্তেই জড়িয়ে পড়া এমন কিছু ঘটনায় যা বিড়ম্বনায় ফেলে তাদের অভিভাবকদের।
শিশুদের নেটদুনিয়ার অন্ধকার জগত থেকে দূরে রাখতে এগিয়ে এসেছে গুগল। সংস্থাটির পরামর্শ, শিশুদের ইন্টারনেট ব্যবহারে ‘ক্রোম’র সহায়তা নিতে। যাতে আপত্তিজনক ওয়েবসাইট থেকে শিশুদের দূরে সরিয়ে রাখা যায়। শিশুরা কতটা সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করবে তা ঠিক করতে হবে অভিভাবকদেরই। প্রয়োজনে অভিভাবকরা গুগলের ‘ফ্যামিলি লিঙ্ক’র সাহায্য নিতে পারেন। এর মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রতিদিনের সময়সীমা নির্দিষ্ট করা এবং ব্যবহারের জন্য শিশুরা যে যন্ত্রটি ব্যবহার করছে তা তাদের জানতে না দিয়েই ‘লক’ করা যায়। প্রাপ্তবয়স্কদের বিষয়গুলি থেকে শিশুদের দূরে সরিয়ে রাখার জন্যও এটি কাজে লাগে।
আবার কী চ্যানেল দেখবে বা কী দেখবে না সেটা ঠিক করার জন্য প্রয়োজনে ‘ইউটিউব কিডস’র সাহায্যও নেওয়া যেতে পারে। গুগলের আরেকটি উল্লেখযোগ্য প্রোগ্রাম ‘বি ইন্টারনেট অসাম’। যার সাহায্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখা উচিত বা আগামী দিনে কীভাবে এ বিষয়ে একজন দায়িত্বপূর্ণ নাগরিক হয়ে ওঠা যায় তা শিশুরা জানতে পারবে।
|
|
|
|
ভুয়া খবরের রাজত্ব ইন্টারনেটে। সম্প্রতি ২৫টি দেশের ২৫ হাজার মানুষকে নিয়ে সমীক্ষা চালিয়েছিল একটি মার্কিন থিঙ্ক ট্যাঙ্ক। গত বছরের ২১ ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চালানো সেই সমীক্ষায় উঠে এসেছে, সারা বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৮৬ শতাংশই ভুয়া খবরের শিকার হয়ে চলেছেন।
সমীক্ষা বলছে, বেশির ভাগ ভুয়া খবর ছড়াচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। তারপরই রয়েছে রাশিয়া এবং চীন। ভুয়া খবরে প্রতারিত হতে হতে ইন্টারনেটের উপরে ক্রমশ আস্থা হারাচ্ছে সাধরণ মানুষ। তার প্রভাব পড়ছে অর্থনীতি ও রাজনৈতিক চর্চায়। সরকার ও সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থাগুলির তাই অবিলম্বে সক্রিয় হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছে থিঙ্ক ট্যাঙ্কটি।
থিঙ্ক ট্যাঙ্কটির তরফে ফেন অসলার হ্যাম্পসন বলেন, ‘‘এ বছরের সমীক্ষা শুধু ইন্টারনেট কতটা ভঙ্গুর, সেই প্রশ্নটাই তুলে ধরেনি। দেখা গেছে, সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থাগুলি দৈনন্দিন জীবনে তথা ব্যক্তি-পরিসরে যে ভাবে ছড়ি ঘোরাচ্ছে, তা নিয়ে প্রবল অস্বস্তিতে সাধারণ মানুষ।’’
সমীক্ষকেরা দেখেছেন, সবচেয়ে সহজে প্রভাবিত হচ্ছেন মিশরের মানুষেরা। আর সব চেয়ে বেশি সন্দেহগ্রস্ত পাকিস্তানিরা। কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে সামাজিক মাধ্যম সংস্থার উঁকিঝুঁকি এবং ইন্টারনেট জুড়ে অবিশ্বাসের জাল যে বহু দূর ছড়িয়ে গেছে, সমীক্ষার প্রয়োজনে মুখোমুখি ও অনলাইনে নেওয়া সাক্ষাৎকারগুলি তা স্পষ্ট করে দিয়েছে।
|
|
|
|
চাঁদে প্রথম পা রেখেছিলেন নিল আর্মস্ট্রং এবং বাজ় অল্ড্রিন ১৯৬৯ সাল। এরপরে দীর্ঘ পঞ্চাশ বছর কেটে গিয়েছে। পুরনো সেই মুহূর্ত ফিরিয়ে আনতে চান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর সেই মতো প্রস্তুতি নিচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসাও। ২০১৭ সালের ১১ ডিসেম্বর একটি নির্দেশিকায় সই করেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নির্দেশিকার বক্তব্য ছিল এ রকম, চাঁদে ফের মানুষ পাঠানো হোক। এবং তার পরের গন্তব্য হবে মঙ্গল। নাসা জানিয়েছে, সব ঠিক থাকলে ২০২৪ সালে ফের চাঁদে পাড়ি দেবেন মহাকাশচারীরা। আর মঙ্গলে ২০৩৩ সালে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০৩৩ সালের মধ্যে লালগ্রহে পা ফেলা খুবই কঠিন। এক প্রকার অসাধ্য সাধন করতে হবে বিজ্ঞানীদের। সম্প্রতি একটি সম্মেলনে নাসার অন্যতম কর্তা জিম ব্রাইডেনস্টাইন বলেন, ‘‘নতুন চন্দ্রাভিযানে আমাদের দক্ষতা, ক্ষমতা প্রমাণ করতে হবে। সেখানে সফল হলে পরবর্তী লক্ষ্য মঙ্গল।’’ হিউস্টনের জনসন স্পেস সেন্টারের অন্যতম বিশেষজ্ঞ রবার্ট হাওয়ার্ডের মতে, বিষয়টি বিজ্ঞান কিংবা প্রযুক্তিগত ভাবে যত না জটিল, তার থেকেও বেশি চিন্তার বিশাল অঙ্কের খরচ। তাছাড়া রাজনৈতিক বাধার মুখেও পড়তে হতে পারে। সরকার এমন অভিযানে কতটা ইচ্ছুক, সেটাও একটা বড় প্রশ্ন। তিনি বলেন, ‘‘বহু মানুষ চান সেই ‘অ্যাপেলো মোমেন্ট’-এর স্বাদ নিতে। কিন্তু তার জন্য কেনেডির মতো প্রেসিডেন্ট-ও চাই। মানুষকে একযোগে এগিয়ে আসতে হবে।’’ ‘‘তবে ২০২৪ নয়, ২০২৭ সাল তো হয়েই যাবে,’’ বলছেন হাওয়ার্ড। কারণটাও ব্যাখ্যা করেছেন— মহাকাশযানের নকশা তৈরি, তার পর যান নির্মাণ, বিভিন্ন পরীক্ষা, এসব তো রয়েইছে। চাঁদে পাড়ি দেওয়ার পরে পৌঁছতে লাগবে তিন দিন। কিন্তু মঙ্গলে পৌঁছতে কমপক্ষে ৬ মাস। অভিযান শেষ করতে দু’বছরেরও বেশি। ২৬ মাস অন্তর মঙ্গল ও পৃথিবী সবচেয়ে কাছে আসে। মঙ্গলে পাড়ি দেওয়ার জন্য ওই সময়টাই সেরা। বিজ্ঞানীদের একাংশ অবশ্য খরচের থেকে অন্য বিষয়ে বেশি চিন্তিত। নাসার বিজ্ঞানী জুলি রবিনসন বলেন, ‘‘দ্বিতীয় চিন্তা হচ্ছে, খাবার। অত দিনের জন্য খাবার ব্যবস্থা রাখতে হবে।’’ তাছাড়া কেউ অসুস্থ হলে নিজেদের দেখভাল, প্রাথমিক চিকিৎসা প্রক্রিয়া জানতে হবে। মহাকাশচারীদের পোশাকও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তেজস্ক্রিয় বিকিরণ থেকে বাঁচার মতো পোশাক চাই। সর্বোপরি, টানা দু’বছর জনমানব-বর্জিত হয়ে থাকা। সূত্র: আনন্দবাজার।
|
|
|
|
২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বরের পর থেকে বেশ কিছু স্মার্টফোনে অচল হয়ে যাবে হোয়াটস অ্যাপ। ইতিমধ্যে এই সমস্ত হ্যান্ডসেটের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে সংস্থা। গেজেটস ৩৬০ এ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকেই সমস্ত উইন্ডোজ স্মার্টফোনে হোয়াটস অ্যাপ পরিষেবা বন্ধ হয়ে যাবে। ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বরের পর থেকে ওই সব ফোনে শুধু হোয়াটস অ্যাপের আপডেট নেওয়াই বন্ধ হচ্ছে না, একেবারেই অচল হয়ে যাবে হোয়াটস অ্যাপ মেসেজিং অ্যাপ। সম্প্রতি উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম নির্ভর গেজেটগুলোতে সাপোর্ট বন্ধ করে দিয়েছে মাইক্রোসফট। এবার ওই একই পথে হেঁটে উইন্ডোজ এর সমস্ত স্মার্টফোনে মেসেজিং পরিষেবা বন্ধ করছে হোয়াটস অ্যাপ। জানা গেছে, জুন মাসে উইন্ডোজ স্মার্টফোনে নিজেদের শেষ সফ্টওয়্যার আপডেট দেবে হোয়াটস অ্যাপ। তবে শুধুমাত্র উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম নির্ভর স্মার্টফোনগুলোতেই নয়, অ্যান্ড্রয়েড এর পুরনো ভার্সানের ফোনেও আর মিলবে না হোয়াটস অ্যাপ পরিষেবা। জানা গিয়েছে, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে অ্যান্ড্রয়েড এর v2.3.7 বা তার পুরনো ভার্সানে আর কাজ করবে না হোয়াটস অ্যাপ!
|
|
|
|
ইন্টারনেট ছাড়া আজকাল যেখানে চলাই মুশকিল সেখানে মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোনে ইন্টারনেটের খরচ বেশি হবে সেটাই স্বাভাবিক। তবে বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে স্মার্টফোন ইন্টারনেটের খরচ কমানো যায়। নিচে তেমনই কয়েকটি উপায় নিয়ে আলোচনা করা হলো :
ডেটা রেসট্রিকশন : অনেকেই জানেন না যে স্মার্টফোনটি যখন ব্যবহার করছেন না কিন্তু ডেটা অন করে রেখেছেন তখনও আপনার ডেটা খরচ হচ্ছে! হ্যাঁ ঠিক তাই। আপানার অ্যানড্রয়েড ফোনটির বেশির ভাগ অ্যাপস ই সার্ভিস সচল রাখার জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড ডেটা ব্যবহার করে। যেমন হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার, প্লে-স্টোর, গুগল অ্যাপস, মেসেঞ্জার ইত্যাদি। এই অ্যাপসগুলো আপনি অন্য কাজ করার সময়ও অকারণে ডেটা কাটতে থাকে। এর থেকে বাঁচতে আপনার সেটিংস অপশনে গিয়ে ডেটা ইউজেস>তারপর রেস্টিক্ট ব্যাকগ্রাউন্ড ডেটা অপশনে টিক দিয়ে দিন। আপনার নোটিফিকেশন বারে একটি বিস্ময়সূচক চিহ্ন দেখাবে। এর মানে অ্যাপগুলি আর ব্যাকগ্রাউন্ডে ডেটা চুরি করতে পারবে না।
শুধু প্রয়োজনীয় অ্যাপস চালু রাখুন : যেহেতু স্মার্টফোন ইউজ করেন সেহেতু নিশ্চয়ই ইন্টারনেটভিত্তিক কোনো একটি বা একাধিক ইনস্টেন্ট মেসেজিং অ্যাপ ব্যবহার করে থাকেন। এর মাঝে এমন একটি অ্যাপ থাকতে পারে যেটিকে সব সময় চালু রাখা দরকার। যদি ব্যাকগ্রাউন্ড ডেটা বন্ধ করে রাখেন তবে সবগুলি অ্যাপ একত্রে ব্যাকগ্রাউন্ডে বন্ধ হয়ে থাকবে। এই সমস্যা থেকে বাঁচতে সেটিংস>ডেটা ইউজেস এ গিয়ে দেখতে পাবেন সবগুলি অ্যাপ দেখাচ্ছে। কোন অ্যাপ কি পরিমাণ ডেটা খরচ করছে সেটাও আপনি দেখতে পারবেন। এখন একটু সময় নিয়ে অ্যাপসগুলোতে ক্লিক করে ভেতরে প্রবেশ করুন এবং যে অ্যাপগুলো আপনার চালু রাখা দরকার সেগুলো বাদ দিয়ে বাকিগুলো রেস্টিক্টেড করে দিন। ডেটা সেভিংস অ্যাপ ব্যবহার : কিছু কিছু অ্যাপস আছে যেগুলো অনেক লো ডেটা খরচ করে আপনাকে ব্রাউজিংয়ের সুযোগ দেয়। যেমন অপেরা মিনি, অপেরা নিউ, ইউসি ব্রাউজার–এ ডেটা সেভিংস মুড আছে। এই মুড ব্যবহার করে আপনি ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ব্রাউজিং খরচ বাঁচাতে পারেন। ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং এর ক্ষেত্রে সঠিক অ্যাপ নির্বাচন করুন। যেমন ভয়েস কলিংয়ের ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপ–এ ডেটা খরচ খুবই কম হয়। তাই দেখেশুনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিন।
সিকিউরিটি অ্যাপ ব্যবহার : বিভিন্ন সিকিউরিটি অ্যাপস ব্যবহার করেও আপনি ডেটা খরচ কমাতে পারেন। এই অ্যাপগুলোর দ্বারা আপনি জানতে পারবেন কোন অ্যাপগুলি আপনার ডেটা চুরি করছে। সেটিংসের মাধ্যামে আপনার পারমিশন ছাড়া সেগুলো ডেটা ব্যাবহার করতে পারবে না। প্লে-স্টোরে সি এম সিকিউরিটি, ৩৬০ সিকিউরিটি ইত্যাদি বিভিন্ন অ্যাপ আছে। এই অ্যাপগুলোর দ্বারা ডেটা প্রটেকশন ছাড়াও ভাইরাস, হ্যাকিং থেকে সুরক্ষিত থাকবেন।
ডেটা সেটিংস : আপনার ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু সেটিংস রয়েছে যেগুলিকে ব্যবহার করা জরুরি। যেমন আপনার স্মার্টফোনটিকে ওয়াইফাই্ হটস্পট হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ওয়াইফাই-ভিত্তিক কিছু অ্যাপস যেমন শেয়ার ইট ব্যবহারের সময় আপনার অজান্তেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনেকসময় হটস্পট চালু হয়ে যায়। এর ফলে আপনার অজান্তে অন্য কেউ আপনার ডেটা ব্যবহারের সুযোগ পাবে। এমনকি ওয়াইফাই নেটোওয়ার্ক ব্যবহার করে আপনার স্মার্টফোনটি হ্যাক হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সবকিছু চেক করুন। হটস্পটে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। এবং অবশ্যই প্রয়োজন না থাকলে ব্যবহার শেষে আপনার ডেটা কানেকশন বন্ধ রাখুন।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক: পৃথিবীর কক্ষপথে ঘুরতে থাকা আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র (আইএসএস)-এ মিলল ব্যাকটেরিয়া। নাসার বিজ্ঞানীদের কথায়, ‘‘এ ধরনের ব্যাকটেরিয়া অফিসে পাওয়া যায়। কিন্তু তা কী ভাবে ওখানে এলো, জানা দরকার। `` বিপজ্জনক ব্যাকটেরিয়া প্রায়শই রোগভোগের কারণ হয়। তা থেকে বাঁচতে হলে তাই আগাম সতর্কতা প্রয়োজন। নাসার জেট প্রোপালসন ল্যাবের গবেষক কস্তুরী বেঙ্কটেশ্বরনের কথায়, ‘‘মহাকাশ সফরে যাওয়া নভোচারীদের নিরাপত্তার জন্য বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ওই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা কমে যায়। তাছাড়া পৃথিবীর মতো চিকিৎসা ব্যবস্থা তো ওখানে নেই।’’ দীর্ঘ ১৪ মাস ধরে আইএসএস-এর বিভিন্ন জায়গা, যেমন জানালা, শৌচাগার, খাবার টেবিল, শোওয়ার ঘর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। ‘কালচার টেকনিক’ ও ‘জিন সিকোয়েন্সিং’ প্রক্রিয়ায় সেগুলোর প্রকৃতি বিচার করা হচ্ছে। মহাকাশে ওই ব্যাকটেরিয়া চরিত্র বদল হয়েছে কিনা, তা-ও লক্ষ করা হয়েছে। গবেষকেরা জানাচ্ছেন, ব্যাকটেরিয়াগুলো মূলত মনুষ্য-সমাজে পরিচিত, স্ট্যাফাইলোকক্কাস, ব্যাসিলাস ইত্যাদি। স্ট্যাফাইলোকক্কাস অরিয়াস যেমন মানুষের ত্বক, নাকে থাকে। এনটেরোব্যাকটর থাকে অন্ত্রে। গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘‘জিম, অফিস, হাসপাতালে যে ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে, আইএসএস-এ সেগুলোই রয়েছে।’’ তবে মহাকাশে ব্যাকটেরিয়া কেমন (কতটা সক্রিয়) আছে, তা জানা নেই। পরবর্তী গবেষণায় সেটা জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। আনন্দবাজার।
|
|
|
|
অনলাইন ডেস্ক: ৬৪তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে সেরা অভিনয়শিল্পীর পুরস্কার জিতেছেন রণবীর কাপুর ও আলিয়া ভাট। জনপ্রিয় বিভাগে সঞ্জু ও রাজি ছবি দুটির জন্য এ পুরস্কার পেয়েছেন তারা। এর আগে রকস্টার ও বরফি ছবি দুটির জন্য ফিল্মফেয়ার পেয়েছিলেন রণবীর। আর আলিয়ার এটি দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার। প্রথমটি পেয়েছিলেন উড়তা পাঞ্জাব ছবির জন্য। এ বছর সমালোচকের দৃষ্টিতে সেরা অভিনেতা হয়েছেন রণবীর সিং (পদ্মাবত) ও আয়ুষ্মান খুরানা (আন্ধাদুন) এবং সেরা অভিনেত্রী নির্বাচিত হয়েছেন নীনা গুপ্তা (বাধাই হো)
অন্যান্য বিভাগে যারা জিতেছেন: সেরা পরিচালক: মেঘনা গুলজার (রাজি) সেরা ছবি (জনপ্রিয়): রাজি সমালোচকের দৃষ্টিতে সেরা ছবি: আন্ধাধুন সেরা সহঅভিনেতা (পুরুষ): ভিকি কৌশল (সঞ্জু) ও গজরাজ রাও (বাধাই হো) সেরা সহঅভিনেতা (নারী): সুরেখা সিক্রি (বাধাই হো) সেরা অভিষেক (নারী): সারা আলী খান (কেদারনাথ) সেরা অভিষেক (পুরুষ): ঈশান খাত্তার (বিয়য়েন্ড দ্য ক্লাউডস) সেরা কস্টিউম: শীতল শর্মা (মান্টো) সেরা ভিএফএক্স: রেড চিলিস (জিরো) সেরা আবহসঙ্গীত: ড্যানিয়েল জর্জ (আন্ধাধুন) সেরা প্লেব্যাক গায়ক (নারী): শ্রেয়া ঘোষাল (ঘুমর) সেরা প্লেব্যাক গায়ক (পুরুষ) : অরিজিত সিং (এ ওয়াতান) সেরা লিরিকস: গুলজার (এ ওয়াতান) সেরা সঙ্গীত: সঞ্জয় লীলা বানশালি (পদ্মাবত) সেরা সিনেমাটোগ্রাফি: পঙ্কজ কুমার সেরা নবাগত পরিচালক: অমর কৌশিক (স্ত্রী) সেরা মৌলিক গল্প: অনুভব সিনহা (মুল্ক) সেরা অ্যাকশন: বিক্রয় দাহিয়া ও সুনীল রদ্রিগুয়েজ (মুক্কাবাজ)
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
সম্পাদক ও প্রকাশক : মো : মাহবুবুর রহমান ।
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মো: হাবিবুর রহমান । সম্পাদক কর্তৃক বিএস প্রিন্টিং প্রেস ৫২/২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, সুত্রাপুর ঢাকা খেকে মুদ্রিত ও ৬০/ই/১ পুরানা পল্টন (৭ম তলা) থেকে প্রকাশিত বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৫১,৫১/ এ রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (৪র্থ তলা), পুরানা পল্টন, ঢাকা -১০০০।
ফোনঃ-০২-৯৫৫০৮৭২ , ০১৭১১১৩৬২২৬
Web: www.bhorersomoy.com E-mail : dbsomoy2010@gmail.com
|
|
|
|