|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিরোনাম : * জিটিভির কিউট নিবেদিত জনপ্রিয় গেম শো`তে "আজকের অনন্যা" বিজয়ীনি হলেন রাকাপপি।   * ফরিদপুরের চরভদ্রাসনেবিএনপি নেতার ইফতার সামগ্রী বিতরন   * সিরাজি খান রিপোর্টার্স ইউনিটির ইফতার ও দোয়া মাহফিল।   * নওগাঁর সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ এর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে আনুষ্ঠানিকভাবে অঙ্গীকার   * রামগঞ্জে দুই শতাধীক হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ   * একের পর একেক চেয়ারম্যান ও ছাত্র নেতার ভিডিও ভাইরাল এলাকায় তোলপাড়।   * শ্রীপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৪   * শ্রীপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৪   * মিরপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা   * সিধুলী সরকারি প্রাঃ বিদ্যাঃ বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত  

   অপরাধ জগত -
                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 
ভুমিদস্যু এনোন টেক্সটাইলের মালিক ইউনুস বাদল আবারো বাড়ী ভেঙে ভুমি দখল করলো। ভুক্তভোগী রাস্তায় রাত্রী জাপন করছে

স্টাফ রির্পোটার

এনোন টেক্সটাইলের মালিক ইউনুস বাদল আবারো ভুমি দখল করছে। সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে একের পর এক গরীর দু:খী জমি বিভিন্ন কায়দায় প্রশাসওে সহযোগিতায় সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে জোর জবর দখল করে ইউনুস বাদলের সন্ত্রাসী বাহিনী। এমনি ভুক্তোভোগীর স্বীকার নরসিংদী জেলার শিবপুর উপজেলা সাধারচর ইউনিয়ন বন্যার বাজারের বাসিন্দা মো: মামুন আফ্র্রাদ, পিতা মৃত:  মো: মোছলেহ উদ্দিন আফ্রাদ, মাতা-মৃত উম্মে কুলসুম, সাং- কালুয়ার কান্দা, পো:  সাধারচর, থানা: শিবপুর, জেলা: নরসিংদী। এনোম টেক্সাটাইল  এর মালিক ইউনুস বাদলের নির্দেশে তার সন্ত্রাসী দল বল নিয়ে ০৬-০১-২০২৩ ইং তারিখ রাত ৮.০০ টায় স্ত্রী সন্তানসহ ঘরথেকে বের করে দেয়। এবং স্ত্রী ও মামুন আফ্রাদকে মারধর করে। এবং ঘরের জিনিস পত্র লুট করে নিয়ে যায় বাদলের সন্ত্রাসী বাহিনী।  মামুন আফ্রাদ ঘর বাড়ী ভাংচুর ও মারধর করার পর থানার ওসি ফিরোজ তালুকদারকে ফোন দিলে পুলিশ না পাঠিয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করে নিরব ভুমিকা পালন করে। পরের দিন ০৭-০১-২০২৩ মামুন আফ্রাদ থানায় মামলা করতে গেলে ওসি কোর্টে যাওয়ার নির্দেশ দেয় এবং মামলা নিতে অনীহা প্রকাশ করে। মামুর আফ্রাদ তার সাধ্যমত জবরদখল  প্রতিহত করতে চাইলে সন্তাসী বাহিনীর সদস্যরা বলে ওসি, এসপি, ডিসির অনুমতি নিয়ে বাদরে নির্দেশে তারা জোরপূর্বক এই জমির মাঝে ১২ টা দোকানের পজিশন তৈরি কে এবং তাকে পুনরায় তার জমি থেকে মারধর করে টেনে হেচড়ে দুরে এশটি ঘরে আটকিয়ে রাখে।  সন্ত্রাসী বাহিনী তে ছিল (১) আরিফ পিতা : গোলজার, ২) শরীফ  পিতা: হান্নান ৩) ফোরকান পিতা : আব্দুল হানিফ, ৪) গোলজার, ৫) হানিফ ৬) নজরুল উভয়ের পিতা ভুটু মিয়া।  
০৬-০১-২০২৩ ইং রাত হতে মামুন আফ্রাদ বৌ-বাচ্চা নিয়ে তিব্র শীতে গৃহহীণ হয়ে বিভিন্ন লোকের কাছে আশ্রয় চাইলে গ্রামের কেউ তাকে আশ্রয় দেয় না ইউনুস বাদলের সন্তাসীদের ভয়ে গ্রামের মানুষ তাদের আশ্রয় দিতে অনীহা প্রকাশ পায়।
স্বাধীনতার পর থেকে জমির দখলদার ছিলেন মোছলেহ উদ্দিন। ১৯৯০ সালে মোসলেহ উদ্দিন আফ্রাদ তার স্ত্রী উম্মে কুলসুমকে রেজিস্টার করে দেয়। পরবর্তীতে আবার ২০০১ সালে উম্মে কুলসুম তার ছেলে মেয়েদের নামে রেজিষ্টার করে দেয়। মোছলেহ উদ্দিন ৯০ বছরের বৃদ্ধ, নিরক্ষর। আমির হোসেন চিটিংবাজ দালাল এই জমি ২০১৭ সালে এনোম টেক্সাটাইলের মালিক ইফনুস বাদলের কাছে বিক্রী করে দেয় বলে জানান তিনি। এয়াড়াও আমির হোসেন চিটিং করে দোতলা বাড়ি কিনে নেয়। এই দালাল ভাগিনা বর্তমানে বিদেশে পলাতক।
এর আগেও ১৭-০৯-২০২২ ইং  তারিখে জমির মালিক মামুন আফ্রাদকে মারধর করা হয়। তখন মামুন আফ্রাদ শিবপুর মডেল থানায় অভিযোগ করে, ওসি সালাউদ্দিনের নির্দেশে সন্ত্রাস ফোরকানের বাড়ীতে পুলিশ পাঠানো হয়। জমির মালিক মামুন আফ্রাদ কোন ভাবে সন্ত্রাসীদের কাজ ঠেকাতে না পারায় তখন কোর্টে মামলা করে। কোর্ট থেকে ১৪৫ ধারা জারি করে। তখন জমিতে কাজ বন্ধ থাকে। জমির সঠিক তদন্ত করার জন্য জজ কোর্ট থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়। তদন্তের দায়িত্বে আসে উপজেল ভুমি সার্ভে আফতাব হোসেনের সাথে যোগাযোগ করে। আকতার হোসেন বলে সঠিক রিপোর্ট পাবেন।  পরে সঠিক রিপোর্ট কোর্টে যাওয়ার আগেই বাদলের কাছে বিক্রি হয়ে যায় সরকারি কর্মকর্তা সার্ভে আকতার, অনুসন্ধানে জানা যায় সার্ভে আফতাব ১০লক্ষ টাকা নিয়ে নতুন রিপোর্ট দেন। এদিকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের পেস্কার রফিকুল ইসলামের কাছে ভুয়া রিপোর্ট প্রেরণ করেন। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো: এ এস এম ইবনুল হাসান ইভান কোন কাগজ পত্র না দেখে ভুয়া রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে মামলা ২০-১২-২০২২ ইং তারিখে মামলা খারিচ করে দেয়। তখন মামুন আফ্রাদ শিবপুর উপজেলা ভুমি সার্ভে আফতাব হোসেন কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে উনি চুপ থাকে । আর বলে তিনি নাকি সার্ভে এর কাজ করেন না। এক সময় তিনি টাকা নেয়ার কথা এ্বং ভুয়া রিপোর্টের কথা শিকার করে। আবার মাঝে মাঝে বলেন তিনি মামুন আফ্রাদকে চেনেনা। বাদলের সন্ত্রাসী বাহিনীর সম্মুখে উক্ত যাযগায় বাউন্ডারীর কাজ শুরু করবে শুনে মামুন আফ্রাদ আবারো কোর্টেও সরাপন্ন হন এবং কোর্ট ১৪৫ ধারা জারি করা স্বত্তেও ০৬-০১-২০২৩ তারিখে যায়গার নোটিশ যায় বিবাদীরা ক্ষিপ্ত হয়ে এই রাতেই আনুমানিক ৮টায় মামুনকে মারধর করে, বৌবাচ্চা সহ তাড়িয়ে দিয়ে লুটপাট করে। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ইং ১৪৫ ধারা জারি হলে ওসি সালাউদ্দিন জমিতে শৃঙ্খলা বজায় রেখেছেন। কিন্তু ০১ জানুয়ারি ২০২৩ ইং তারিখে নতুন ওসি ফিরুজ তালুকদার জয়েন করে তখন অসহায় মামুন আফ্রাদকে কোন প্রকার আইনি সহযোগিতা করেন নাই।


ভুমিদস্যু এনোন টেক্সটাইলের মালিক ইউনুস বাদল আবারো বাড়ী ভেঙে ভুমি দখল করলো। ভুক্তভোগী রাস্তায় রাত্রী জাপন করছে
                                  

স্টাফ রির্পোটার

এনোন টেক্সটাইলের মালিক ইউনুস বাদল আবারো ভুমি দখল করছে। সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে একের পর এক গরীর দু:খী জমি বিভিন্ন কায়দায় প্রশাসওে সহযোগিতায় সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে জোর জবর দখল করে ইউনুস বাদলের সন্ত্রাসী বাহিনী। এমনি ভুক্তোভোগীর স্বীকার নরসিংদী জেলার শিবপুর উপজেলা সাধারচর ইউনিয়ন বন্যার বাজারের বাসিন্দা মো: মামুন আফ্র্রাদ, পিতা মৃত:  মো: মোছলেহ উদ্দিন আফ্রাদ, মাতা-মৃত উম্মে কুলসুম, সাং- কালুয়ার কান্দা, পো:  সাধারচর, থানা: শিবপুর, জেলা: নরসিংদী। এনোম টেক্সাটাইল  এর মালিক ইউনুস বাদলের নির্দেশে তার সন্ত্রাসী দল বল নিয়ে ০৬-০১-২০২৩ ইং তারিখ রাত ৮.০০ টায় স্ত্রী সন্তানসহ ঘরথেকে বের করে দেয়। এবং স্ত্রী ও মামুন আফ্রাদকে মারধর করে। এবং ঘরের জিনিস পত্র লুট করে নিয়ে যায় বাদলের সন্ত্রাসী বাহিনী।  মামুন আফ্রাদ ঘর বাড়ী ভাংচুর ও মারধর করার পর থানার ওসি ফিরোজ তালুকদারকে ফোন দিলে পুলিশ না পাঠিয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করে নিরব ভুমিকা পালন করে। পরের দিন ০৭-০১-২০২৩ মামুন আফ্রাদ থানায় মামলা করতে গেলে ওসি কোর্টে যাওয়ার নির্দেশ দেয় এবং মামলা নিতে অনীহা প্রকাশ করে। মামুর আফ্রাদ তার সাধ্যমত জবরদখল  প্রতিহত করতে চাইলে সন্তাসী বাহিনীর সদস্যরা বলে ওসি, এসপি, ডিসির অনুমতি নিয়ে বাদরে নির্দেশে তারা জোরপূর্বক এই জমির মাঝে ১২ টা দোকানের পজিশন তৈরি কে এবং তাকে পুনরায় তার জমি থেকে মারধর করে টেনে হেচড়ে দুরে এশটি ঘরে আটকিয়ে রাখে।  সন্ত্রাসী বাহিনী তে ছিল (১) আরিফ পিতা : গোলজার, ২) শরীফ  পিতা: হান্নান ৩) ফোরকান পিতা : আব্দুল হানিফ, ৪) গোলজার, ৫) হানিফ ৬) নজরুল উভয়ের পিতা ভুটু মিয়া।  
০৬-০১-২০২৩ ইং রাত হতে মামুন আফ্রাদ বৌ-বাচ্চা নিয়ে তিব্র শীতে গৃহহীণ হয়ে বিভিন্ন লোকের কাছে আশ্রয় চাইলে গ্রামের কেউ তাকে আশ্রয় দেয় না ইউনুস বাদলের সন্তাসীদের ভয়ে গ্রামের মানুষ তাদের আশ্রয় দিতে অনীহা প্রকাশ পায়।
স্বাধীনতার পর থেকে জমির দখলদার ছিলেন মোছলেহ উদ্দিন। ১৯৯০ সালে মোসলেহ উদ্দিন আফ্রাদ তার স্ত্রী উম্মে কুলসুমকে রেজিস্টার করে দেয়। পরবর্তীতে আবার ২০০১ সালে উম্মে কুলসুম তার ছেলে মেয়েদের নামে রেজিষ্টার করে দেয়। মোছলেহ উদ্দিন ৯০ বছরের বৃদ্ধ, নিরক্ষর। আমির হোসেন চিটিংবাজ দালাল এই জমি ২০১৭ সালে এনোম টেক্সাটাইলের মালিক ইফনুস বাদলের কাছে বিক্রী করে দেয় বলে জানান তিনি। এয়াড়াও আমির হোসেন চিটিং করে দোতলা বাড়ি কিনে নেয়। এই দালাল ভাগিনা বর্তমানে বিদেশে পলাতক।
এর আগেও ১৭-০৯-২০২২ ইং  তারিখে জমির মালিক মামুন আফ্রাদকে মারধর করা হয়। তখন মামুন আফ্রাদ শিবপুর মডেল থানায় অভিযোগ করে, ওসি সালাউদ্দিনের নির্দেশে সন্ত্রাস ফোরকানের বাড়ীতে পুলিশ পাঠানো হয়। জমির মালিক মামুন আফ্রাদ কোন ভাবে সন্ত্রাসীদের কাজ ঠেকাতে না পারায় তখন কোর্টে মামলা করে। কোর্ট থেকে ১৪৫ ধারা জারি করে। তখন জমিতে কাজ বন্ধ থাকে। জমির সঠিক তদন্ত করার জন্য জজ কোর্ট থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়। তদন্তের দায়িত্বে আসে উপজেল ভুমি সার্ভে আফতাব হোসেনের সাথে যোগাযোগ করে। আকতার হোসেন বলে সঠিক রিপোর্ট পাবেন।  পরে সঠিক রিপোর্ট কোর্টে যাওয়ার আগেই বাদলের কাছে বিক্রি হয়ে যায় সরকারি কর্মকর্তা সার্ভে আকতার, অনুসন্ধানে জানা যায় সার্ভে আফতাব ১০লক্ষ টাকা নিয়ে নতুন রিপোর্ট দেন। এদিকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের পেস্কার রফিকুল ইসলামের কাছে ভুয়া রিপোর্ট প্রেরণ করেন। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো: এ এস এম ইবনুল হাসান ইভান কোন কাগজ পত্র না দেখে ভুয়া রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে মামলা ২০-১২-২০২২ ইং তারিখে মামলা খারিচ করে দেয়। তখন মামুন আফ্রাদ শিবপুর উপজেলা ভুমি সার্ভে আফতাব হোসেন কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে উনি চুপ থাকে । আর বলে তিনি নাকি সার্ভে এর কাজ করেন না। এক সময় তিনি টাকা নেয়ার কথা এ্বং ভুয়া রিপোর্টের কথা শিকার করে। আবার মাঝে মাঝে বলেন তিনি মামুন আফ্রাদকে চেনেনা। বাদলের সন্ত্রাসী বাহিনীর সম্মুখে উক্ত যাযগায় বাউন্ডারীর কাজ শুরু করবে শুনে মামুন আফ্রাদ আবারো কোর্টেও সরাপন্ন হন এবং কোর্ট ১৪৫ ধারা জারি করা স্বত্তেও ০৬-০১-২০২৩ তারিখে যায়গার নোটিশ যায় বিবাদীরা ক্ষিপ্ত হয়ে এই রাতেই আনুমানিক ৮টায় মামুনকে মারধর করে, বৌবাচ্চা সহ তাড়িয়ে দিয়ে লুটপাট করে। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ইং ১৪৫ ধারা জারি হলে ওসি সালাউদ্দিন জমিতে শৃঙ্খলা বজায় রেখেছেন। কিন্তু ০১ জানুয়ারি ২০২৩ ইং তারিখে নতুন ওসি ফিরুজ তালুকদার জয়েন করে তখন অসহায় মামুন আফ্রাদকে কোন প্রকার আইনি সহযোগিতা করেন নাই।

   Page 1 of 1

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
প্রকাশক: রিনা বেগম
প্রধান সম্পাদক : মো: হাবিবুর রহমান
প্রকাশক কতৃক ৫১/৫১ এ পুরানা পল্টন থেকে প্রকাশিত । সোনালী প্রিন্টিং প্রেস ২/১/এ ইডেন ভবন ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড মতিঝিল, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত । বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয় : ৫১/৫১ এ পুরানা পল্টন (৪র্থ তলা) , ঢাকা - ১০০০।
ফোন: ০২২২৩৩৮০৮৭২ , মোবাইল: ০১৭১১১৩৬২২৬

Web: www.bhorersomoy.com E-mail : dbsomoy2010@gmail.com
   All Right Reserved By www.bhorersomoy.com    
Dynamic SOlution IT Dynamic POS | Super Shop | Dealer Ship | Show Room Software | Trading Software | Inventory Management Software Computer | Mobile | Electronics Item Software Accounts,HR & Payroll Software Hospital | Clinic Management Software Dynamic Scale BD Digital Truck Scale | Platform Scale | Weighing Bridge Scale Digital Load Cell Digital Indicator Digital Score Board Junction Box | Chequer Plate | Girder Digital Scale | Digital Floor Scale