গেণ্ডারিয়ার ডিআইটি প্লট জোন ৭/২ এলাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ অবৈধভাবে দখলকরা পুকুরের চারিপাশের দোকানপাট ও স্থানীয় কাউন্সিলারের অফিস ভেঙ্গে দিয়ে উদ্ধার করেন শতবর্ষী এই পুকুর,গত বৃহস্পতিবার উদ্ধার অভিযান পরিচালানা করেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ( রাজউক)।
পুকুরটি উদ্ধার করার সময় স্থানীয় সাবেক কাউন্সিলর সাহিদুর রহমান শহীদের প্রতিনিধিরা পুকুর উদ্ধার কাজে বাধা প্রদান করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। নির্বাহী ম্যজিষ্ট্রটের নিকট সময় চাইলে সময় স্থিতি হওয়ার কারনে সময় দেয়া হয় নি। উচ্ছেদ অভিযানকে কেন্দ্র করে বিপুল পরিমান পুলিশ মোতায়েন করা হয়।স্থানীয় বাসীন্দাদের দাবি এই শতবর্ষী পুকুরটি উন্মুক্ত করে দিয়ে সকাল বিকেল ওয়াক ওয়ে করার দাবি জানান।অভিযানকে স্বাগত জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
এ সময় পুকুর রক্ষা কমিটির আহব্বায়ক ইব্রাহীম হাবিব বলেন জলাশয় আইন ২০০০ কার্যক্রম কলরেই পুকুর সব সময় উন্মুক্ত থাকবে। পুকুরের চারিপাশ উন্মুক্ত থাকলে এলাকাবাসী সহ আশপাশের লোকজন হাটাচলা করতে আসতে পরবে,বিভিন্ন কাজে পুকুরের পানি ব্যবহার করতে পারবে,এলাকায় অগ্নিকান্ড ঘটলে পুকুর থেকে পানি নিয়ে অগ্নি নির্বাপনে সহায়ক ভুমিকা পালন করবে।
এ সময় বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মী,পুলিশ ও রাজউকের কর্মকর্তাদেরকে ডিআইটি প্লটের এলাকাবসীরা অভিনন্দন জানান।
রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যজিষ্ট্রেট শারমীন আরা। উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব প্রদান করেন অথরাইজড অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন অথরাইজড অফিসার জোটন দেবনাথ পরিচালক ভূইঞা।অভিযানে প্রধান ইমারত কর্মকর্তা কামাল হোসেন,ইমারত কর্মকর্তা সোহাগ,ইমারত কর্মকর্তা বিটু মন্ডল সহ আরও অনেক কর্মকর্তা অভিযানে অংশ নেন।