পদ্মশ্রী পেলেন বলিউড অভিনেত্রী রাবিনা ট্যান্ডন
লায়লা সুলতানাঃ
বলিউড তারকা রাবিনা ট্যান্ডন পদ্মশ্রী পদকে ভূষিত হয়েছেন। তিনি গত তিন দশক ধরে তার ভক্ত-অনুরাগীদের ভিন্ন ভিন্ন ধরনের সিনেমা উপহার দিয়ে এসেছেন। সিনেমায় অসামান্য অবদান রাখার জন্য তাকে এবার পদ্মশ্রী পদক দেওয়া হলো। ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে চতুর্থ সেরা বেসামরিক পুরস্কার পেলেন এ অভিনেত্রী।
উল্লেখ্য, ১৯৯১ সাল থেকে বলিউডে ক্যারিয়ার শুরু করেন রবিনা ট্যান্ডন। ‘পাত্থর কে ফুল’ সিনেমা দিয়ে শুরু হয় তার বলিউড যাত্রা। ছবিটি বক্স অফিসে দারুণ সাফল্য পায়। ব্লকবাস্টার হিট এই ছবির পর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি রাবিনা ট্যান্ডনকে। এরপর থেকে জনপ্রিয় সিনেমা তিনি উপহার দিয়েছেন।
কখনো তাকে দেখা গিয়েছে ‘লাগলা’, ‘আন্দাজ আপনা আপনা’, ‘আতিস’, ‘মোহরা’ ছবিতে। কখনো আবার অভিনয় করেছেন ‘ম্যায় খিলাড়ি তু আনাড়ি’, ‘দিলওয়ালে’, ‘ইমতিহান’ সিনেমাতে। ‘খিলাড়িও কা খিলাড়ি’, ‘রক্ষক’, ‘জিদ্দি’, ‘আন্টি নং ওয়ান’, ‘দুলহে রাজা’, ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’ মতো রোম্যান্টিক কমেডিতেও অভিনয় করেন।
বিভিন্ন ধরনের সিনেমায় অভিনয় করেছেন রাবিনা ট্যান্ডন। কমেডি থেকে সিরিয়াস নানা চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি।

উল্লেখ্য, ভারতের মুম্বাইতেই রাবিনা ট্যান্ডন জন্মগ্রহণ করেন। জুহুর স্কুল থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করেন তিনি। এরপর মুম্বাইয়ের মিঠিবাই কলেজে ভর্তি হন। পড়াশোনা শেষ করে ইন্টার্নশিপ করতে করতেই প্রথম সিনেমার প্রস্তাব পান রাবিনা। এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেছিলেন যে, ‘আমি কখনো ভাবিনি যে অভিনেত্রী হবো। জেনেসিস পিআর-এ তখন ইন্টার্নশিপ করছিলাম। প্রহ্লাদ কক্করের সহকারী হিসেবে কাজ করছিলাম। সেই সময় আমার লুক নিয়ে অনেকেই কথা বলতেন। আমার আশেপাশের লোকেরা আমার চেহারার প্রশংসা করতেন। ’
রাবিনা আরও বলেন, ‘কিন্তু আমাকে প্রথম সুযোগটা দেন ফোটোগ্রাফার - পরিচালক শান্তনু শোরে। তিনি আমাকে ডেকে বলেছিলেন যে তিনি আমার সঙ্গে কাজ করতে চান। সেই সময় মডেলরা অভিনয় জগতে আসতেন। আমি তার প্রস্তাব ফিরিয়ে দেই। প্রহ্লাদ আমাকে বলেছিলেন সে সময় যে, ‘কোটি কোটি মানুষ এই একটা অফার পাওয়ার অপেক্ষায় বসে থাকে। আর তুমি এই সুযোগটা পেয়েও তাতে রাজি হচ্ছো না!’ তখন আমার মনে হয়েছিল, আমার তো হারানোর কিছু নেই। এরপরই ‘পাত্থর কে ফুল’ সিনেমাটি তৈরি হয়।’
|
লায়লা সুলতানাঃ
বলিউড তারকা রাবিনা ট্যান্ডন পদ্মশ্রী পদকে ভূষিত হয়েছেন। তিনি গত তিন দশক ধরে তার ভক্ত-অনুরাগীদের ভিন্ন ভিন্ন ধরনের সিনেমা উপহার দিয়ে এসেছেন। সিনেমায় অসামান্য অবদান রাখার জন্য তাকে এবার পদ্মশ্রী পদক দেওয়া হলো। ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে চতুর্থ সেরা বেসামরিক পুরস্কার পেলেন এ অভিনেত্রী।
উল্লেখ্য, ১৯৯১ সাল থেকে বলিউডে ক্যারিয়ার শুরু করেন রবিনা ট্যান্ডন। ‘পাত্থর কে ফুল’ সিনেমা দিয়ে শুরু হয় তার বলিউড যাত্রা। ছবিটি বক্স অফিসে দারুণ সাফল্য পায়। ব্লকবাস্টার হিট এই ছবির পর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি রাবিনা ট্যান্ডনকে। এরপর থেকে জনপ্রিয় সিনেমা তিনি উপহার দিয়েছেন।
কখনো তাকে দেখা গিয়েছে ‘লাগলা’, ‘আন্দাজ আপনা আপনা’, ‘আতিস’, ‘মোহরা’ ছবিতে। কখনো আবার অভিনয় করেছেন ‘ম্যায় খিলাড়ি তু আনাড়ি’, ‘দিলওয়ালে’, ‘ইমতিহান’ সিনেমাতে। ‘খিলাড়িও কা খিলাড়ি’, ‘রক্ষক’, ‘জিদ্দি’, ‘আন্টি নং ওয়ান’, ‘দুলহে রাজা’, ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’ মতো রোম্যান্টিক কমেডিতেও অভিনয় করেন।
বিভিন্ন ধরনের সিনেমায় অভিনয় করেছেন রাবিনা ট্যান্ডন। কমেডি থেকে সিরিয়াস নানা চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি।

উল্লেখ্য, ভারতের মুম্বাইতেই রাবিনা ট্যান্ডন জন্মগ্রহণ করেন। জুহুর স্কুল থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করেন তিনি। এরপর মুম্বাইয়ের মিঠিবাই কলেজে ভর্তি হন। পড়াশোনা শেষ করে ইন্টার্নশিপ করতে করতেই প্রথম সিনেমার প্রস্তাব পান রাবিনা। এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেছিলেন যে, ‘আমি কখনো ভাবিনি যে অভিনেত্রী হবো। জেনেসিস পিআর-এ তখন ইন্টার্নশিপ করছিলাম। প্রহ্লাদ কক্করের সহকারী হিসেবে কাজ করছিলাম। সেই সময় আমার লুক নিয়ে অনেকেই কথা বলতেন। আমার আশেপাশের লোকেরা আমার চেহারার প্রশংসা করতেন। ’
রাবিনা আরও বলেন, ‘কিন্তু আমাকে প্রথম সুযোগটা দেন ফোটোগ্রাফার - পরিচালক শান্তনু শোরে। তিনি আমাকে ডেকে বলেছিলেন যে তিনি আমার সঙ্গে কাজ করতে চান। সেই সময় মডেলরা অভিনয় জগতে আসতেন। আমি তার প্রস্তাব ফিরিয়ে দেই। প্রহ্লাদ আমাকে বলেছিলেন সে সময় যে, ‘কোটি কোটি মানুষ এই একটা অফার পাওয়ার অপেক্ষায় বসে থাকে। আর তুমি এই সুযোগটা পেয়েও তাতে রাজি হচ্ছো না!’ তখন আমার মনে হয়েছিল, আমার তো হারানোর কিছু নেই। এরপরই ‘পাত্থর কে ফুল’ সিনেমাটি তৈরি হয়।’
|
|
|
|
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এ সময়ের তরুণ কণ্ঠশিল্পী ফারদিন। গানের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি ছবিতেও করেছেন অভিনয়। কিন্তু সকলেই তাকে সংগীতশিল্পী হিসেবে বেশি চেনে। এবার এই তরুণ শিল্পী ভারতের জনপ্রিয় পাঁচটি গান নিয়ে করেছেন মেশাপ গান, গানটির মিউজিক ফিউচারিং করছেন আরেক জনপ্রিয় শিল্পী শাওন গানওয়ালা। ফারদিনের সাথে ডুয়েট করেছেন তরুণ সংগীতশিল্পী এবং স্টেজ মডেল শাজনীন এ বিষয়ে শাজনীন বলেন ফারদিনের গানগুলো ভালো লাগে এবং আমরা একই পরিবারের তাই আমরা একসাথে কাজটি করলাম,, এদিকে ফারদীন বলেন এই গানটির সকল স্বত্বাধিকারী কলকাতার জি মিউজিক ও জি বাংলা, আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন সামনে যাতে আরো ভালো কিছু করে আপনাদের উপহার দিতে পারি।
|
|
|
|
মাসুম জেলা প্রতিনিধি:
ভারতীয় জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী এ আর রহমানের ‘বারছো রে মেঘা মেঘা’ হিন্দিগানে নেচে প্রশংসা কুড়িয়েছেন মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয় ছাত্রী।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ও ড্যান্স ক্লাব নৃত্যধারার প্রতিষ্ঠাতা রোকসানা রহমান রিমির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে সম্প্রতি ভিভিওটি ভাইরাল হয়।
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গঠিত ড্যান্স ক্লাব নৃত্যধারার সদস্যদের আয়োজন ও অংশগ্রহণে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন লোকেশনে ভিডিওটি ধারণ করা হয়েছে।
নৃত্যধারার প্রতিষ্ঠাতা রোকসানা রহমান রিমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগের শেষবর্ষের ছাত্রী। তিনি টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য আব্দুর রহমানের মেয়ে।
নাচে অংশ নেওয়া অন্যরা হলেন একই বিভাগের শেষবর্ষের ছাত্রী শাহনাজ সুলতানা রুবি, দ্বিতীয় বর্ষের প্রথম সেমিস্টারের মাইমুনা জীবন একান্ত, পরিসংখ্যান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের প্রথম সেমিস্টারে শাওলী ইসরাত, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের প্রথম সেমিস্টারের ইসরাত ফারজানা অপু এবং গণিত বিভাগের প্রথমবর্ষ প্রথম সেমিস্টারের ছাত্রী সুমাইয়া খান স্মিতি।এ বিষয়ে গত রোববার (১২ জুন) সন্ধ্যায় ড্যান্স ক্লাব নৃত্যধারার প্রতিষ্ঠাতা রোকসানা রহমান রিমি বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই নাচ আমার ফ্যাশন ছিল। তবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো ড্যান্স ক্লাব ছিল না। এ কারণে আমি উদ্যোগ নিয়ে ২০১৯ সালে ১৫ জানুয়ারি নৃত্যধারা ড্যান্স ক্লাবটি প্রতিষ্ঠা করি। বর্তমানে ক্লাবের সদস্য সংখ্যা ৫৪ জন।’তিনি বলেন, আমরা বেশ কয়েকটি জাতীয় নৃত্য প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের পরিচিতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমরা ভারতীয় জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী এ আর রহমানের ‘বারছো রে মেঘা মেঘা’ হিন্দিগানে নেচে প্রচার করেছি। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক চর্চার বিষয়টিও প্রকাশ পাবে।
|
|
|
|
অভিনেতা ডিপজলের ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে ঝগড়া হয়েছে ওমর সানি ও জায়েদ খানের। এসময় জায়েদকে চড় মারেন সানি। ক্ষেপে গিয়ে পিস্তল বের করে সানিকে গুলি করার হুমকি দেন জায়েদ খান। গত ১০ জুন শুক্রবার রাতের এ ঘটনাটি শনিবার দিনভর ছিল আলোচনায়। চাপা উত্তেজনাও ছিল চলচ্চিত্রপাড়ায়। তবে ঘটনাটি সম্পূর্ণ বানোয়াট বলে দাবি করলেন জায়েদ খান। তিনি জাগো নিউজকে শনিবার রাত ১২টার দিকে বলেন, ‘বিয়ের অনুষ্ঠানটি হয়েছে বসুন্ধরার কনভেনশন সেন্টারে। এর ভেতরে কোনো রকমের অস্ত্র নিয়ে প্রবেশ নিষেধ। সেই সুযোগ নেই। তাহলে আমার কাছে পিস্তল আসবে কোথা থেকে?’ ‘আমাকে অপমান করতে এসব গল্প বানানো হয়েছে। আমার কথা বিশ্বাস না হলে দয়া করে এটা আপনি বসুন্ধরা কনভেনশন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলেই জানতে পারবেন।’ জায়েদ আরও বলেন, ‘তাছাড়া আমি অনুষ্ঠানের পুরোটা সময় ডিপজল ভাইয়ের সঙ্গে ছিলাম। আপনি ডিপজল ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেও জানতে পারবেন। আমার বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। ওমর সানি ভাই আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা বলছেন। এ রকম কোনো ঘটনা ঘটেনি।’ এদিকে নানা সূত্রে জানা গেছে, অনেকদিন ধরেই অভিনেত্রী মৌসুমীকে বিরক্ত করছিলেন অভিনেতা জায়েদ খান। এ নিয়ে দ্বন্দ্ব হয় মৌসুমীর স্বামী ওমর সানির সঙ্গে। ওমর সানি এ নিয়ে ডিপজলের কাছে নালিশও দিয়েছিলেন। ডিপজল সানিকে আশ্বস্ত করেছিলেন জায়েদ আর মৌসুমীকে বিরক্ত করবে না। কিন্তু জায়েদ শোধরাননি। তাই তার উপর রেগে ছিলেন ওমর সানি৷ ডিপজলের ছেলের বিয়েতে জায়েদকে পাবেন নিশ্চিত হয়ে সেখানে যান তিনি। বিয়েতে জায়েদকে পেয়েই চড় মেরে বসেন ওমর সানি৷ তখন ক্ষেপে গিয়ে প্রকাশ্যে পিস্তল বের করে ওমর সানিকে গুলি করে দেয়ার হুমকি দেন। বিষয়টি নিয়ে ওমর সানি মুখ খুলেছেন। তিনি বলেন, ‘ঘটনা সত্যি৷ এ নিয়ে আমি এখন কথা বলার মুডে নাই। কাল (রোববার) কথা বলবো।’ অন্যদিকে ডিপজল গণমাধ্যমে বলেছেন, `আমি এসব জানি না। একটু ধাক্কাধাক্কি হয়েছে। এসব ব্যাপারে আমার কোনো কিছু বলার ইচ্ছা নেই। আমি বিয়ে নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম, এর বেশি কিছু জানি না।’ তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান, ওমর সানীকে পিস্তল বের করে গুলি করার হুমকি দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন চলচ্চিত্র অঙ্গনের অনেকেই। জায়েদ খান পিস্তল বের করে ওমর সানিকে হুমকি দেয়ায় বিস্মিত ও হতবাক হয়েছেন অই সময় বিয়ের অনুষ্ঠানে থাকা চলচ্চিত্রের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ অভিনয়শিল্পী।
|
|
|
|
গাইতে গাইতেই চলে গেলেন বলিউডের তারকা গায়ক কৃষ্ণকুমার কুনাথ ওরফে কেকে। বয়স হয়েছিল ৫৪ বছর। মঙ্গলবার কলকাতার নজরুল মঞ্চে গানের অনুষ্ঠান ছিল তার। লাইভ শো শেষে হোটেলে ফিরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। হোটেলে পড়েও যান বলে খবর। তড়িঘড়ি তাকে নিয়ে যাওয়া হয় একবালপুরের কাছে একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ঘড়িতে তখন রাত সাড়ে ৯টা। চিকিৎসকদের প্রাথমিক অনুমান, হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে কেকে-র। শিল্পীর আকস্মিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া সর্বত্র। রাতে তার লাশ মর্গে রাখা হয়েছে। বুধবার কেকে-র লাশের ময়নাতদন্ত হবে। সকালেই শহরে আসার কথা তার স্ত্রী ও পুত্রের। কেকে-র মৃত্যুর খবর ফেসবুকে প্রথম জানান কিশোর-পুত্র অমিত কুমারের স্ত্রী রিমা গঙ্গোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, অনুষ্ঠান শেষে কেকে ফিরে যান মধ্য কলকাতার একটি বিলাসবহুল হোটেলে। সেখানে পৌঁছনোর পর অনুরাগীরা তার সাথে ছবি তোলার অনুরোধ জানান। অসুস্থ বোধ করায় তিনি ছবি তোলায় ‘না’ করেন। হোটেলে পড়েও যান বলে জানা গেছে। এর পরেই তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা জানান, মারা গেছেন কেকে।
|
|
|
|
নন্দিত উপস্থাপক, লেখক ও নাট্যকার হানিফ সংকেতের মৃত্যুর গুজব ছড়িয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ মে) রাত থেকেই ফেসবুকে অনেকে তার মৃত্যু নিয়ে পোস্ট দিচ্ছেন।তবে খবরটি পুরোপুরি গুজব, সুস্থ-স্বাভাবিক আছেন তিনি। ক্ষোভ প্রকাশ করে হানিফ সংকেত সবাইকে গুজব থেকে সাবধান থাকতেও আহ্বান জানিয়েছেন। মৃত্যুর গুজবে হানিফ সংকেত বলেন, ‘আমি অত্যন্ত ব্যথিত। এভাবে না জেনে, নিশ্চিত না হয়ে একজন সুস্থ মানুষকে মেরে ফেলার গুজব মানুষ কীভাবে ছড়ায়? আমি সুস্থ ও ভালো আছি। ’ তিনি বলেন, ‘গুজবটি ছড়ানোর পর থেকে আমি, আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, অফিসের লোকজন সবাই একটা হয়রানির মধ্যে পড়েছে। ভিউ বাড়ানোর জন্য এসব গুজব ছড়ায় কিছু মানুষ। ’ বিষয়টি নিয়ে নিজের ফেসবুকে বিস্তারিত লেখবেন বলেও জানিয়েছেন হানিফ সংকেত।
|
|
|
|
সাগর:
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে বি এম এইচ মাল্টিমিডিয়ার ব্যানারে BMH Multimedia ইউ টিউব চ্যানেলে রিলিজ হতে যাচ্ছে বিশেষ টেলিফিল্ম "পরীর প্রেমে ব্যারিষ্টার" টেলিফিল্ম টি পরিচালনা করেছেন, ইয়ামিন খান। গল্প লিখেছেন মো: হুমায়ুন কবির আর অভিনয় করেছেন সবুজ আহমেদ , হাসিন চৌধুরী , সুবর্না শিকদার,মশিউল হক মনা, সাইফুল, সাথী আর ক্যামেরায় ছিলেন সজল,সাকিল ও অন্যান্য ।
|
|
|
|
নাজমুল হোসেন, লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি :
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে কেন্দ্র করে সরকারের অনুদানপ্রাপ্ত শিশুতোষ চলচ্চিত্র ‘মাইক’ শুটিং শুরু হয়েছে। সোমবার (৭ মার্চ) সকালে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক কামরু চৌধুরীর লক্ষ্মীপুর পৌর শহরের গোডাউন রোড এলাকার বাড়িতে চলচ্চিত্রটির মহরত উদ্বোধন করা হয়।
এসময় চলচ্চিত্রটির পরিচালক এফ এম শাহীন, হাসান জাফরুল (বিপুল), চলচ্চিত্র অভিনেতা তারিক আনাম খান, অভিনেত্রী তানভীন সুইটি, বিবার্তা২৪ ডটনেটের সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসিসহ চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অভিনেতা ও কলাকুশলীরা উপস্থিত ছিলেন। সংশ্লিষ্টরা জানায়, মাইক চলচ্চিত্রটির প্রযোজক হচ্ছেন তরুণ লেখক, কলামিস্ট ও সংগঠক এফ এম শাহীন।
এটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে কেন্দ্র করে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। এফ এম শাহীন ও হাজান জাফরুল বিপুল চলচ্চিত্রটি যৌথভাবে পরিচালনা করছেন। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে ২০টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অনুদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। গত বছরের ১৫ জুন তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে অনুদানপ্রাপ্ত এসব চলচ্চিত্রের নাম ঘোষণা করা হয়।
এরমধ্যে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক তিনটি, শিশুতোষ দুটি ও সাধারণ শাখায় ১৫টি। এতে শিশুতোষ ক্যাটাগরিতে এফ এম শাহীনের লেখা ‘মাইক’ চলচ্চিত্রটিও স্থান পায়। এ ব্যাপারে প্রযোজক ও পরিচালক এফ এম শাহীন বলেন, পুরো চলচ্চিত্রটির লক্ষ্মীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকায় শুটিং করা হবে। মাসব্যাপী অভিনেতা ও কলাকুশলীরা এখানে থেকেই কাজ করবেন। প্রথম দিনের শুটিং সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে।
|
|
|
|
বিনয় কৃষ্ণ মন্ডর,আশুলিয়াঃ
জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী, ও উদ্যোক্তা মাসুদ খান এবং এমডি মেহেদী হাসান নিয়ে আসছেন নতুন এ্যালবাম ‘তোমার আমার শেষ দেখা’। আসন্ন এ এ্যালবামটি নিয়ে কথা হয় সংগীতশিল্পী, ও উদ্যোক্তা মাসুদ খান এবং এমডি মেহেদী হাসানের সাথে। তারা জানান, গত দুই মাস ধরে তারা একসঙ্গে কাজ করছেন এ্যালবামটি নিয়ে। ইতোমধ্যে কাজ শেষ পর্যায়ে। এটি নিয়ে তারা খুবই আশাবাদী। শিগ্রই প্রতিটি মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে এ্যালবামটি প্রকাশ করা হবে। এরজন্য আমাদের সেরাটা দিয়ে যুক্ত করেছি। সংগীত প্রেমি সকলেই আমাদের এ সৃষ্টি পছন্দ করবেন বলে আশাবাদী তারা। ২০২২ সালেই আরেকটি এ্যাপলবাম ‘শূণ্য ছোয়া’ প্রকাশ করার পরিকল্পনা রয়েছে বলেও তারা জানান। এরই মধ্যে মাসুদ ও মাহেদীর যৌথ এ্যালবাব `কাব্বো লিখি` সংগীত প্রেমীদের অনুপ্রাণিত করেছে। অ্যাপল মিউজিক, আইটিউনস, ডিজার এবং স্পটিফাই-এর মতো জনপ্রিয় মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে ইতিমধ্যেই একজন যাচাইকৃত শিল্পী তারা। এমডি মেহেদী হাসান একজন তরুণ বাংলাদেশী সঙ্গীতশিল্পী, ডিজিটাল মার্কেটার ও সফল উদ্যোক্তা এবং মাসুদ খান একজন বাংলাদেশী সঙ্গীতজ্ঞ, সঙ্গীত শিল্পী এবং উদ্যোক্তা। খুব অল্প বয়স থেকেই সংগীতে কাজ শুরু করেন। তার প্রথম এ্যালবাম `ভোরের শুকতারা`।
|
|
|
|
মমিন আফগান, (দূর্গাপুর) রাজশাহীঃ
রাজশাহী দুর্গাপুরের পৌর এলাকার ৬ নং ওয়ার্ডের তিয়ারকুরি গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে রবিউল ইসলাম স্বাধীনের প্রতিভার স্ফূরণ, অনন্য, অসাধারণ . তাঁর ও গানে এই মনোভাবই প্রতিফলিত হয়েছে। অনেক জনপ্রিয় গানের একজনবহুমুখী প্রতিভার ধীরে ধীরে অধিকারী হয়ে উঠছেন । সৃষ্টি কর্তার সাথে আত্মিক সম্পর্ক তাঁর গানের মূল মন্ত্র। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষকে একই স্রোতধারায় আনার জন্য সঙ্গীত পাড়া বা মহল্লায় গান গুলো অনুপ্রাণীত করে। সাহিত্যাঙ্গনে বিভিন্নমূখী প্রতিভার ... গানের মধ্যে কয়েকটি গান পরিবেশনার করে থাকেন ।সেই সাথে গান গুলো রাজশাহীবাসীর মানুষ কাছে সাধারনত জনপ্রিয়তা পাচ্ছেন ।
শিল্পী রবিউল বলেন আমার আশা ছিলো গান গেয়ে সবখানে চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে ভাল কিছু করবো। কিন্তু সেটি আর হয়ে উঠেনি। তবুও থেমে থাকেনি । মগ্ন থেকেছেন গান নিয়েই। তিনি আরো ও বলেন সবার আগে একজন ভালো মানুষ হতে চাই। আমি বড় শিল্পী হতে পারবো কি না জানি না, কিন্তু আমি ভালো একজন শিল্পী হয়ে মানুষের হৃদয়ে থাকতে চাই। এমন কিছু গান করতে চাই, যে গানগুলো মানুষের হৃদয় ছুঁতে পারবে। সকলের কাছে দোয়া চাই আমি যেন গান গেয়ে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিতে পারি।শিল্পী রবিউলের মা তফুরা বেগম বলেন ছোটবেলা থেকে আমার ছেলে গান গাইতে পছন্দ করে। গানের প্রতি তার আগ্রহ দেখে তাকে গান গাইতে উৎসাহ দেই। গানের স্কুলে ভর্তি করি। এ পর্যন্ত সে প্রায় শতাধিক প্রোগ্রামে গান গেয়েছে। সব জায়গায় সে প্রশংসিত হয়েছে। আমার ছেলের জন্য সকলের কাছে দোয়া চাই। যেন ভাল ও আদর্শ একজন সংগীত শিল্পী হতে পারে।
|
|
|
|
এম কে জাহিদ:
একজন মহান পিতা চলচ্চিত্র ছবির প্রদর্শনী অনুষ্ঠান ও অভিনয় শিল্পীদের চলচ্চিত্র অ্যাওয়ার্ড ২০২১ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ রাজধানীর তোপখানা রোড শিশু কল্যাণ মিলনায়তনে বঙ্গমাতা সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত আলম মাল্টিমিডিয়া প্রযোজিত বঙ্গমাতা সাংস্কৃতিক জোট নিবেদিত মির্জা সাখাওয়াত হোসেন পরিচালিত গীতিকার সুরকার ও প্রযোজক শেখ শাহ আলম অভিনীত পূর্ণ বাংলা চলচ্চিত্র প্রদর্শন (একজন মহান পিতা) বাংলা চলচ্চিত্র অভিনীত শিল্পীদের মাঝে চলচ্চিত্র অ্যাওয়ার্ড ২০২১ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন একজন মহান পিতা চলচ্চিত্র ছবি করেছেন বঙ্গমাতা সাংস্কৃতিক জোটের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শেখ শাহ আলমের অর্থায়নে এমন মহান ব্যক্তি এই সমাজে কম আছে এমন চলচ্চিত্র সরকারি ভাবে প্রতিটি জেলা-উপজেলায় প্রদর্শন করা উচিত যাতে নতুন প্রজন্ম বুঝতে পারে স্বাধীনতা কি ভাবে হয়েছে, বিশেষ অতিথি ছিলেন অধ্যাপক ড.অসীম কুমার সরকার, প্রফেসর জিনবুধি বিক্ষু,প্রফেসর এম বদরুজ্জামান ভূঁইয়া, সভাপতিত্ব করেন বঙ্গমাতা সাংস্কৃতিক জোটেরপ্রতিষ্ঠাতা সভাপতি গীতিকার ও সুরকার প্রযোজক শেখ শাহ আলম বলেন আমি আগামীতে রত্নগর্ভা বঙ্গমাতা কে নিয়ে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করব। সভায় সঞ্চালনা করেন মুহাঃ রোকন উদ্দিন পাঠান
|
|
|
|
বলিউড অভিনেত্রী শিল্পা শেঠি এবং তার স্বামী রাজ কুন্দ্রা সম্প্রতি শার্লিন চোপড়ার বিরুদ্ধে ৫০ কোটি টাকার মানহানির মামলা করেছেন। এ জন্য শার্লিন তাদের বিরুদ্ধে পুলিশে পাল্টা অভিযোগ দায়ের করেছেন।শার্লিনের অভিযোগ, মানহানি মামলার কারণে তিনি মানসিকভাবে হয়রানি এবং প্রতারণার শিকার হয়েছেন।রাজ কুন্দ্রার পর্নো মামলার পর থেকেই শিরোনামে রয়েছে অভিনেত্রী শার্লিন চোপড়ার নাম। পুলিশের তদন্তে রাজের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলেছিলেন অভিনেত্রী। শার্লিনের বক্তব্যের পর রাজ কুন্দ্রা এবং শিল্পা শেঠি তার বিরুদ্ধে ৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা করেন।মানহানির নোটিশের জবাবে শার্লিন মানসিক হয়রানির জন্য ৭৫ কোটি রুপি চেয়ে নোটিশ পাঠিয়েছেন শিল্পা শেঠি ও রাজ কুন্দ্রার কাছে।তার অভিযোগে, রাজ তাকে আন্ডারওয়ার্ল্ডের লোকজন দিয়ে হুমকি দিয়েছে। তার প্রমাণ তিনি সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে কাগজপত্র শেয়ার করেছেন। শার্লিন একটি শক্তিশালী নোট লিখেছেন।শার্লিন নোটে লিখেছেন, ‘এখানে আমার উত্তর নোটিশের প্রথম এবং শেষ পৃষ্ঠাগুলো রয়েছে, আমার আইনি দল ২৩ অক্টোবর রাজ কুন্দ্রা এবং শিল্পা শেঠি কুন্দ্রাকে তাদের মানহানির নোটিশের রেফারেন্স দিয়ে পাঠিয়েছিল।’শার্লিন চোপড়ার আইনজীবী সুহেল শরিফের দায়ের করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘দুর্ভাগ্যবশত, একটি মানহানির মামলা ন্যায়বিচার এবং বাকস্বাধীনতাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এটি এমন একটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যা অভিযুক্তকে টেবিল ঘুরিয়ে দিতে সক্ষম করে। একজন ভুক্তভোগীর কাছ থেকে অপরাধী।’
|
|
|
|
রাজশাহী ব্যুরো :
রাজশাহীতে উত্তরবঙ্গের ১৬টি জেলার চলচ্চিত্র সংসদের প্রতিনিধিদের নিয়ে এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৪ অক্টোবর সোমবার দিনব্যাপী নগরীর একটি রেস্তোরাঁয় এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ‘উত্তরবঙ্গে চলচ্চিত্র শিল্পের বিকাশ ও প্রতিবন্ধকতা’ বিষয় নিয়ে রাজশাহী ফিল্ম সোসাইটি এ আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী ফিল্ম সোসাইটির সভাপতি আহসান কবীর লিটন। সম্মেলন সঞ্চালনায় ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র সাংবাদিক জাবীদ অপু। সার্বিক ব্যাবস্থাপনায় ছিলেন রাজশাহী চলচ্চিত্র উৎসব কমিটির পরিচালক শাহারিয়ার চয়ন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঋত্বিক কুমার ঘটক চলচ্চিত্র সংসদের সভাপতি ডা. এফ এম এ জাহিদ, চলচ্চিত্র কর্মী কামারুল্লাহ সরকার, চলচ্চিত্র গবেষক সিনিয়র সাংবাদিক শিবলী নোমান, বরেন্দ্র চলচ্চিত্র সংসদের সভাপতি সুলতানুল ইসলাম টিপু ও সাধারণ সম্পাদক জীবন শাহাদাৎ। এছাড়াও জেলা প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রামদুলাল ভৌমিক, রহমান রায়হান, মাধব চন্দ্র দাশ, এস কে আসমাউল হক, শাহ্জাহান সিরাজ, হাবিবুর রহমান, নান্নু মাহমুদ, বিশ্বজিৎ কুমার, সোয়াইব হাসান, বিশম আলী, জিসান আহমেদ, জিহান খান, শাকিল শাহ্, মাইনুল ইসলাম টিপু, আফ্রিদি, বাঁধন, প্রকৃতি, প্রশাখা প্রমুখ। চলচ্চিত্র সম্মেলনে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা চলচ্চিত্র কর্মী ও সংশ্লিষ্ট সংঠনের প্রতিনিধিদের নিয়ে আলোচনা সভা থেকে ‘তৃতীয় রাজশাহী চলচ্চিত্র উৎসব’ এর অনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। এই সম্মেলন সর্বসম্মতিক্রমে ২০২২ সালের উত্তরবঙ্গের চলচ্চিত্র প্রশার ও প্রতিবন্ধকতা বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হয়।
|
|
|
|
বলিউডের সুলতান সালমান খানের জীবনের কাহিনি নিয়ে এবার তৈরি হচ্ছে তথ্যচিত্রমূলক সিরিজ। বি-টাউনের খবরে কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে এই গুঞ্জন। সূত্রের খবর জানা যাচ্ছে, একটি স্ট্রিমিং জায়েন্টের প্ল্যাটফর্মে দেখা যাবে এই তথ্যচিত্রমূলক সিরিজটি।১৯৮৮ সালে রেখা অভিনীত ‘বিবি হো তো অ্যায়সি’ ছবিতে ছোট একটি চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সলমান। তবে খ্যাতি পান পরের বছর মুক্তি পাওয়া ‘ম্যায়নে প্যায়ার কিয়া’ সিনেমার মাধ্যমে। রাতারাতি খ্যাতির শিখরে পৌছে যান ভাইজান। তারপরের কাহিনি মোটামুটি সকলেরই জানা।একাধিকবার বিতর্কে জড়িয়েছেন সলমান খান। কখনও পথ দুর্ঘটনার মামলা, কখনও কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার মামলা, কখনও আবার ঐশ্বর্য রাই বচ্চন কিংবা ক্যাটরিনা কাইফের সঙ্গে প্রেম-বিচ্ছেদের গুঞ্জন- একাধিক কারণে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে। তবে যা শোনা যাচ্ছে তাতে তথ্যচিত্রমূলক এই সিরিজে সলমান খানের বর্তমান জীবনের রোজনামচাই দেখানো হবে। ব্যক্তি সলমান খানকে জানার জন্য তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলা হবে। সুপারস্টার ইমেজের কথা জানাবেন সলমানের পরিচালক, প্রযোজক ও তারকা বন্ধুরা।বর্তমানে ‘টাইগার ৩’ ছবির শুটিংয়ের জন্য বিদেশে রয়েছেন সলমান খান। সঙ্গে রয়েছেন ক্যাটরিনা কাইফ। রাশিয়ার পর তুরস্কে হচ্ছে ছবির শুটিং। তারপর অস্ট্রিয়াতেও যাবে গোটা টিম। এদিকে মুক্তির অপেক্ষায় ‘অন্তিম’। সে ছবিতে ভগ্নীপতি আয়ুষ শর্মার সঙ্গে অভিনয় করেছেন সলমান। পরিচালনায় মহেশ মাঞ্জরেকর। বন্ধু শাহরুখ খানের ‘পাঠান’ ছবিতেও ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করেছেন সলমান। পাশাপাশি ‘কভি ইদ কভি দিওয়ালি’ ছবিরও শুটিং শেষ করবেন তিনি। এর ফাঁকেই ডকু সিরিজের জন্য সময় বের করবেন সলমান, এমনই খবর শোনা গিয়েছে।
|
|
|
|
বলিউডের প্রয়াত বলিউড তারকা সুশান্ত সিং রাজপুতের সাবেক প্রেমিকা অঙ্কিতা লোখান্ডে। দুজনে ‘পবিত্র রিশতা’ ধারাবাহিকে অভিনয় করে পরিচিতি পেয়েছিলেন। এ নাটকে কাজ করতে করতেই তারা প্রেমে পড়ে যান। তারপর ভেঙেও যায় সে সম্পর্ক। সুশান্ত নতুন করে প্রেমে পড়েন বাঙালি অভিনেত্রী রিয়া চক্রবর্তীর। তবে সুশান্তেরর মৃত্যুর পর বিপুল আলোচনায় উঠে আসে অঙ্কিতা লোখান্ডের নাম। অঙ্কিতাও সুশান্তকে নিয়ে অনেক স্মৃতিচারণ করেন। সুশান্তের সেই প্রেমিকা বিয়ে করতে যাচ্ছেন। পাত্র ভিকি জৈনকে। দুজনে প্রেম করছেন। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে মুখ ফসকেই এ বিয়ের কথা ফাঁস করে দিয়েছেন অঙ্কিতার সহ-অভিনেতা শাহির শেখ। ওটিটিতে শুরু হতে যাচ্ছে ‘পবিত্র রিশতা টু’। সাত বছর পর আবার পর্দায় ফিরছে সেই জনপ্রিয় ধারাবাহিক। যেখানে অভিনয়ের পরেই খ্যাতির মুখ দেখেছিলেন সুশান্ত এবং অঙ্কিতা। এ নাটকে সুশান্তর পরিবর্তে এবার ‘মানব’ চরিত্রে অভিনয় করছেন অভিনেতা শাহির। এ নিয়েই এক সাক্ষাৎকারে এই অভিনেতা বলেন, ‘নাটকটি শেষ হয়ে অঙ্কিতা তার প্রেমিক ভিকিকে বিয়ে করবেন।` তবে অঙ্কিতা বিয়ের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। শাহিরকে থামিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘সেরকম কোনো পরিকল্পনা নেই। এ মুহূর্তে নতুন কিছু করার ইচ্ছা নেই। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে একটি পরিকল্পনা আছে।’ তিন বছর হলো প্রেম করছেন অঙ্কিতা। গত মে মাসে আরেক সাক্ষাৎকারে ভিকি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি জানিয়েছিলেন, বিয়ের চিন্তাভাবনা করছেন তিনি।
|
|
|
|
লক্ষ্মীপুজায় প্রথম দেখা। সেখান থেকে বন্ধুত্ব নয়, দেবলীনার জন্য সেটা ছিল ‘লাভ অ্যাট ফার্স্ট সাইট’। প্রায় তিন বছর প্রেমের পর গত বছর ডিসেম্বরে বিয়ে করেন দুজনে। দেখতে দেখতে দাম্পত্য জীবনের ৯ মাস পার করে ফেললেন দেবলীনা কুমার ও গৌরব চট্টোপাধ্যায়। গৌরবের জন্য সহজ ছিল না বিয়ের এই সিদ্ধান্ত, কারণ আগে একবার ভাঙা বিয়ের মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন তিনি। তবে দেবলীনা শক্ত করে ধরেছিলেন ‘মথুরবাবুর’ হাতটা। এর আগে অভিনেত্রী অনিন্দিতা বসুর সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন উত্তম কুমারের নাতি। গৌরব-দেবলীনার প্রেমের শুরুটা ঠিক কীভাবে? বন্ধুত্ব থেকে প্রেম নাকি অন্য কিছু? এক সাক্ষাৎকারে এর উত্তর জানিয়েছেন গৌরব ঘরনি। তার কথায়, প্রথম দেখাতেই গৌরবের প্রেমে পড়েছিলেন তিনি। তাই বন্ধুত্ব দিয়ে শুরু হয়নি এই সম্পর্ক। দেবলীনা জানান, ‘আমাদের ক্ষেত্রে বন্ধুত্ব থেকে প্রেম হয়নি। লাভ অ্যাট ফার্স্ট সাইট ছিল। প্রথম দিন থেকেই আমরা প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছি।’
|
|
|
|
|
|
|