বিআরটিএ`র প্রধান কার্যালয়ের অফিস সহকারী থেকে মাহবুবুর রহমান-উপ-পরিচালক(অর্থ) এর , বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর চিঠি
স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় অধীনে ঢাকা সড়ক পরিবহন ভবনের (বিআরটিএ) প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক(অর্থ) সরদার মাহবুবুর রহমানের অনিয়ম, দুর্নীতি ও সরকারি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নিজের স্ত্রীকে ঠিকাদার বানিয়ে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক বানিয়েছেন । তিনি আবার নামে বেনামে বিভিন্ন স্থানে বিপুল সম্পদ গড়ে তুলেছেন । আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী শেখ সেলিমের হাত ধরে ছাত্রলীগ থেকে তার এই রাজনীতিতে আসা । পর্যায়ক্রমে শেখ সেলিমের আস্থাভাজনের হয়ে ওঠেন মাহবুবুর রহমান। আওয়ামী লীগ সরকারের শুরু থেকে শেখ সেলিমের মাধ্যমে বিআরটিএ অফিসে অফিস সহকারী হিসেবে চাকুরি নেন সরদার মাহবুবুর রহমান। চাকুরির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বহাল তরিয়তে রয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অফিস সহকারি পেয়ে রাতারাতি পদোন্নতি নিয়ে হয়ে যান উপ-পরিচালক ( অর্থ) বিভাগের। এই নিয়ে প্রধান কার্যালয়ের সাধারণ কর্মকর্তাও কর্মচারীরা কানা ঘোষণা করেন একজন অফিস সহকারী চাকুরি নিয়ে রাতারাতি কিভাবে উপ-পরিচালক হলেন। অভিযোগ পাওয়া গেছে, আওয়ামীলীগ আমলে অবৈধভাবে অনিয়ম, দুর্নীতি ও বিভিন্ন ভাবে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। তার এই অপকর্মে সংশ্লিষ্ট অফিসের সকলের মনে নাড়া দিয়ে ওঠে অল্প দিনে কিভাবে এত সম্পত্তির মালিক হলেন । আওয়ামী লীগ সরকার পতন হওয়ার পরও কিভাবে বহাল তৈরিতে এখনো চাকরি করছেন সরদার মাহবুব রহমান। সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীরা অভিযোগ করে বলেন, শেখ সেলিম ও ওবায়দুল কাদেরের দোসররা সংশ্লিষ্ট অফিসে চাকুরি করে যাচ্ছেন । ওইসব দোসরদের জন্য এই প্রতিষ্ঠানে দুর্নাম ছড়িয়ে পড়ছে। ওইসব দোসরদের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে বিতাড়িত না করলে তারা একের পর এক অনিয়ম ও দুর্নীতি চালিয়ে যাবে। এদিকে সড়ক জনপথ ও মহাসড়ক বিভাগ, সড়ক জনপদ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবরের লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন মোহাম্মদ আফতাব উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি উপ-পরিচালক সরদার মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে। অভিযোগে উল্লেখ আছে, মাহবুবুর রহমান আওয়ামী লীগের সরকারের শুরু থেকে চাকুরি পাওয়ার পর বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম দুর্নীতি ও সরকারি টাকা আত্মসাৎ করে কোটি কোটি টাকার পাহাড় গড়েছেন। তিনি বিআরটিএ র প্রধান কার্যালয়ে চাকুরির শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত চাকুরি করার সুবাদে কারণে সারা বাংলাদেশে বিআরটিএ তকদীর বাণিজ্য, ঘুষ দুর্নীতি এমনকি অফিসের সরকারি অর্থ কিভাবে আত্মসাৎ করা যায় সেই ফাঁদ তিনি পাতিয়ে অবৈধভাবে সরকারি কোষাগার থেকে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে আরো উল্লেখ আছে, সরদার মাহবুবুর রহমান তিনি নিজেকে গোপালগঞ্জ বাসিন্দা হিসেবে পরিচয় দেন সবার কাছে। কিন্তু তার বাড়ি নড়াইল সদর উপজেলা সোগানিয়া গ্রামের আব্দুর রাশেদ সরদারে ছেলে সরদার মাহবুবুর রহমান । তিনি এতিমখানা থেকে লালিতপালিত হয়ে বড় হয়েছেন। যেখানে দুর্নীতি অনিয়ম করে অর্থ আত্মসাৎসহ কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগে প্রকাশ্য অনুসন্ধান শুরু করবে(দুদক)। উপদেষ্টার দপ্তরের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছেন, একজন অভিযোগ কারীর লিখিত একটি অভিযোগ ২২ অক্টোবর উপদেষ্টা বরাবর পাঠিয়েছেন। সরদার মাহবুবুর রহমান অনিয়ম দুর্নীতি ও সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ । তার স্ত্রীকে ঠিকাদার বানিয়ে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকার সম্পদ এবং নামে বেনামে তার স্থাবর এর অনুসন্ধান করবে সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা ও দুদক। সরদার মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে উপদেষ্টা বরাবর অভিযোগ থেকে জানা যায়, তিনি চাকুরীরিতে থাকা অবস্থায় ক্ষমতার বিশেষ প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে নামে বেনামে কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন। এছাড়াও তিনি তার স্ত্রীর নামে ঢাকা ও ঢাকার বাহিরে ফ্ল্যাট ও জায়গা জমি ক্রয় করেছেন। সরদার মাহবুবুর রহমান উপ-পরিচালক (অর্থ )বিভাগের দায়িত্ব পালনকালে বিভিন্ন পত্রপত্রিকার বিজ্ঞাপন বিল ও টেন্ডারের বিল অর্থ বিভাগ থেকে দিয়ে থাকেন। যে সকল ব্যক্তিরা টেন্ডারে কাজ করার সুযোগ পায় তাদের সাথে অতি গোপনে অর্থ বাণিজ্য এবং লেনদেন করে থাকেন।
সরদার মাহবুবুর রহমান বিরুদ্ধে অভিযোগকারী আফতাব উদ্দিন লিখিত অভিযোগ উল্লেখ করেন ঢাকা ও ঢাকার বাহিরে সরদার মাহবুবুর রহমানের ও তার স্ত্রীর নামে কয়েকটি বাড়ি ও ফ্ল্যাট কিনার অভিযোগ রয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, বাসা- ১৯/সি/২ উত্তর টোলারবাগ, থানা দারুসসালাম মিরপুরে একটি বাড়ি মালিক মাহাবুর রহমান স্ত্রীর নামে। ধানমন্ডির জিগাতলা এলাকায় একটি ফ্ল্যাট ক্রয় করেছেন । নিজ এলাকার নড়াইলে তার স্ত্রীর নামে ৫ম তলা একটি বাড়ি কোটি টাকা ব্যয় করেছেন। তাছাড়াও অভিযোগে আরো বলা হয়েছে মাহবুবুর রহমান তার স্ত্রীর নামে বেনামে বিভিন্ন ব্যাংকে কয়েক কোটি টাকা জমা করেছে। এছাড়াও মাহবুবুর রহমান ও তার পরিবারের দুইটি প্রাইভেটকার তিনটি মাইক্রোবাস ও চারটি বাস রয়েছে। সংশ্লিষ্ট অফিসের সাধারণ কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা মাহবুবুর রহমানকে বিগত সরকারের আমলে তেলবাজ হিসেবে পরিচিত লাভ করেন। তিনি বলেন আমাকে কেউ কোন প্রকার ক্ষতি করতে পারবে না । বিআরটিএ সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ আমার পক্ষে রয়েছে। এই সুবাদে বিআরটিএ` র বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম দুর্নীতি ও সরকারের কোষাগার থেকে অর্থ আত্মসাৎ করে যাচ্ছে বলে একাধিক অভিযোগে সূত্রে জানা গেছে। এ ব্যাপারে উপ-পরিচালক সরদার মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করেছে সবকিছুই অভিযোগই মিথ্যা। সরকার যদি আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ পায় তাহলে আমি চাকুরি ছেড়ে চলে যাব । যারা অভিযোগ করেছে হয়তো আমার মান সম্মান নষ্ট করার জন্য এই অভিযোগটি করেছে । তার এই অপকর্মের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সবকিছু বেরিয়ে আসবে বলে অভিযোগকারীর ধারণা । তাই সংশ্লিষ্ট বিভাগের উপদেষ্টার ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের কাছে আমার আকুল আবেদন সরদার মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে আনিতো অভিযোগগুলো তদন্ত করবেন ।
|
স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় অধীনে ঢাকা সড়ক পরিবহন ভবনের (বিআরটিএ) প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক(অর্থ) সরদার মাহবুবুর রহমানের অনিয়ম, দুর্নীতি ও সরকারি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নিজের স্ত্রীকে ঠিকাদার বানিয়ে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক বানিয়েছেন । তিনি আবার নামে বেনামে বিভিন্ন স্থানে বিপুল সম্পদ গড়ে তুলেছেন । আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী শেখ সেলিমের হাত ধরে ছাত্রলীগ থেকে তার এই রাজনীতিতে আসা । পর্যায়ক্রমে শেখ সেলিমের আস্থাভাজনের হয়ে ওঠেন মাহবুবুর রহমান। আওয়ামী লীগ সরকারের শুরু থেকে শেখ সেলিমের মাধ্যমে বিআরটিএ অফিসে অফিস সহকারী হিসেবে চাকুরি নেন সরদার মাহবুবুর রহমান। চাকুরির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বহাল তরিয়তে রয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অফিস সহকারি পেয়ে রাতারাতি পদোন্নতি নিয়ে হয়ে যান উপ-পরিচালক ( অর্থ) বিভাগের। এই নিয়ে প্রধান কার্যালয়ের সাধারণ কর্মকর্তাও কর্মচারীরা কানা ঘোষণা করেন একজন অফিস সহকারী চাকুরি নিয়ে রাতারাতি কিভাবে উপ-পরিচালক হলেন। অভিযোগ পাওয়া গেছে, আওয়ামীলীগ আমলে অবৈধভাবে অনিয়ম, দুর্নীতি ও বিভিন্ন ভাবে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। তার এই অপকর্মে সংশ্লিষ্ট অফিসের সকলের মনে নাড়া দিয়ে ওঠে অল্প দিনে কিভাবে এত সম্পত্তির মালিক হলেন । আওয়ামী লীগ সরকার পতন হওয়ার পরও কিভাবে বহাল তৈরিতে এখনো চাকরি করছেন সরদার মাহবুব রহমান। সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীরা অভিযোগ করে বলেন, শেখ সেলিম ও ওবায়দুল কাদেরের দোসররা সংশ্লিষ্ট অফিসে চাকুরি করে যাচ্ছেন । ওইসব দোসরদের জন্য এই প্রতিষ্ঠানে দুর্নাম ছড়িয়ে পড়ছে। ওইসব দোসরদের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে বিতাড়িত না করলে তারা একের পর এক অনিয়ম ও দুর্নীতি চালিয়ে যাবে। এদিকে সড়ক জনপথ ও মহাসড়ক বিভাগ, সড়ক জনপদ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবরের লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন মোহাম্মদ আফতাব উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি উপ-পরিচালক সরদার মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে। অভিযোগে উল্লেখ আছে, মাহবুবুর রহমান আওয়ামী লীগের সরকারের শুরু থেকে চাকুরি পাওয়ার পর বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম দুর্নীতি ও সরকারি টাকা আত্মসাৎ করে কোটি কোটি টাকার পাহাড় গড়েছেন। তিনি বিআরটিএ র প্রধান কার্যালয়ে চাকুরির শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত চাকুরি করার সুবাদে কারণে সারা বাংলাদেশে বিআরটিএ তকদীর বাণিজ্য, ঘুষ দুর্নীতি এমনকি অফিসের সরকারি অর্থ কিভাবে আত্মসাৎ করা যায় সেই ফাঁদ তিনি পাতিয়ে অবৈধভাবে সরকারি কোষাগার থেকে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে আরো উল্লেখ আছে, সরদার মাহবুবুর রহমান তিনি নিজেকে গোপালগঞ্জ বাসিন্দা হিসেবে পরিচয় দেন সবার কাছে। কিন্তু তার বাড়ি নড়াইল সদর উপজেলা সোগানিয়া গ্রামের আব্দুর রাশেদ সরদারে ছেলে সরদার মাহবুবুর রহমান । তিনি এতিমখানা থেকে লালিতপালিত হয়ে বড় হয়েছেন। যেখানে দুর্নীতি অনিয়ম করে অর্থ আত্মসাৎসহ কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগে প্রকাশ্য অনুসন্ধান শুরু করবে(দুদক)। উপদেষ্টার দপ্তরের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছেন, একজন অভিযোগ কারীর লিখিত একটি অভিযোগ ২২ অক্টোবর উপদেষ্টা বরাবর পাঠিয়েছেন। সরদার মাহবুবুর রহমান অনিয়ম দুর্নীতি ও সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ । তার স্ত্রীকে ঠিকাদার বানিয়ে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকার সম্পদ এবং নামে বেনামে তার স্থাবর এর অনুসন্ধান করবে সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা ও দুদক। সরদার মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে উপদেষ্টা বরাবর অভিযোগ থেকে জানা যায়, তিনি চাকুরীরিতে থাকা অবস্থায় ক্ষমতার বিশেষ প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে নামে বেনামে কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন। এছাড়াও তিনি তার স্ত্রীর নামে ঢাকা ও ঢাকার বাহিরে ফ্ল্যাট ও জায়গা জমি ক্রয় করেছেন। সরদার মাহবুবুর রহমান উপ-পরিচালক (অর্থ )বিভাগের দায়িত্ব পালনকালে বিভিন্ন পত্রপত্রিকার বিজ্ঞাপন বিল ও টেন্ডারের বিল অর্থ বিভাগ থেকে দিয়ে থাকেন। যে সকল ব্যক্তিরা টেন্ডারে কাজ করার সুযোগ পায় তাদের সাথে অতি গোপনে অর্থ বাণিজ্য এবং লেনদেন করে থাকেন।
সরদার মাহবুবুর রহমান বিরুদ্ধে অভিযোগকারী আফতাব উদ্দিন লিখিত অভিযোগ উল্লেখ করেন ঢাকা ও ঢাকার বাহিরে সরদার মাহবুবুর রহমানের ও তার স্ত্রীর নামে কয়েকটি বাড়ি ও ফ্ল্যাট কিনার অভিযোগ রয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, বাসা- ১৯/সি/২ উত্তর টোলারবাগ, থানা দারুসসালাম মিরপুরে একটি বাড়ি মালিক মাহাবুর রহমান স্ত্রীর নামে। ধানমন্ডির জিগাতলা এলাকায় একটি ফ্ল্যাট ক্রয় করেছেন । নিজ এলাকার নড়াইলে তার স্ত্রীর নামে ৫ম তলা একটি বাড়ি কোটি টাকা ব্যয় করেছেন। তাছাড়াও অভিযোগে আরো বলা হয়েছে মাহবুবুর রহমান তার স্ত্রীর নামে বেনামে বিভিন্ন ব্যাংকে কয়েক কোটি টাকা জমা করেছে। এছাড়াও মাহবুবুর রহমান ও তার পরিবারের দুইটি প্রাইভেটকার তিনটি মাইক্রোবাস ও চারটি বাস রয়েছে। সংশ্লিষ্ট অফিসের সাধারণ কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা মাহবুবুর রহমানকে বিগত সরকারের আমলে তেলবাজ হিসেবে পরিচিত লাভ করেন। তিনি বলেন আমাকে কেউ কোন প্রকার ক্ষতি করতে পারবে না । বিআরটিএ সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ আমার পক্ষে রয়েছে। এই সুবাদে বিআরটিএ` র বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম দুর্নীতি ও সরকারের কোষাগার থেকে অর্থ আত্মসাৎ করে যাচ্ছে বলে একাধিক অভিযোগে সূত্রে জানা গেছে। এ ব্যাপারে উপ-পরিচালক সরদার মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করেছে সবকিছুই অভিযোগই মিথ্যা। সরকার যদি আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ পায় তাহলে আমি চাকুরি ছেড়ে চলে যাব । যারা অভিযোগ করেছে হয়তো আমার মান সম্মান নষ্ট করার জন্য এই অভিযোগটি করেছে । তার এই অপকর্মের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সবকিছু বেরিয়ে আসবে বলে অভিযোগকারীর ধারণা । তাই সংশ্লিষ্ট বিভাগের উপদেষ্টার ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের কাছে আমার আকুল আবেদন সরদার মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধে আনিতো অভিযোগগুলো তদন্ত করবেন ।
|
|
|
|
স্টাফ রিপোর্টার
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের আওতায়ধীন সওজ’র নওগাঁ জেলার উপ--সহকারী প্রকৌশলী মো. রায়হান মিয়া অবৈধভাবে ঘুষ বাণিজ্য, দুর্নীতি, সরকারি রাস্তার কাজ না করে ঠিকাদারদের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করে ভাগবাটোরা মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে রায়হান। সরকারি টাকা আত্মসাৎ, এবং ঘুষ দুর্নীতি মাধ্যমে অবৈধভাবে অল্প কিছুদিনের মধ্যে বাড়ি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, জমিসহ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন উপ প্রকৌশলী রায়হান মিয়া । তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট বিভাগের উচ্চ পর্যায়ে কর্মকর্তারা কোন প্রকার ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এর পিছনে রহস্য কি? নওগাঁ জেলার (সওজ) বিভাগের উপ --সহকারী প্রকৌশলী রায়হান মিয়া চাকুরির শুরুর কিছুদিন পর থেকে তকদির বাণিজ্য শুরু করেন । আস্তে আস্তে এক পর্যায়ে ঘুষ দুর্নীতি সরকারি রাস্তার ঠিকঠাক মতো কাজ না করি ঠিকাদারদের মাধ্যমে সরকারি টাকা উত্তোলন করে ভাগ বাটোয়ারা করে আত্মসাৎ করতেন তিনি। স্থানীয়দের অভিযোগে জানা যায়, সড়ক ও জনপদ বিভাগের নওগাঁ জেলার সংশ্লিষ্ট উচ্চ পর্যায়ে কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করি দিনের পর দিন দুর্নীতি-- অনিয়ম, ঘুষ বাণিজ্য মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন রায়হান মিয়া। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, রায়হানের সিন্ডিকেটের জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগটি জিম্মি হয়ে আছে। এই বিভাগের উচ্চ পর্যায়ে কর্মকর্তারা যেকোনো টেন্ডারের কাজ ও মেরামতের কাজসহ বিভিন্ন কাজের তার দ্বারস্থ হয়। উচ্চ পর্যায়ে কর্মকর্তারা রায়হানের মাধ্যমে অবৈধভাবে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এর পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট বিভাগের ঠিকাদারাও এই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছেন। এতে করে সব দিকে লাভবান হচ্ছেন রায়হান। তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন, রায়হানের নিয়োজিত ঠিকাদার ছাড়া অন্য কোন ঠিকাদার এখানে কাজ করতে পারে না। তার কারণ হচ্ছে ওই ঠিকাদারদের মাধ্যমে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। তার শক্তিশালী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলতে সাহস পায় না। তার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রতিবাদ করতে গেলে তাকে মারধর বা মামলা দিয়ে হয়রানি করেন। রায়হান মিয়া অল্প দিনে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে। এলাকাবাসীরা তাকে টাকার কুমির বলে চিনে। দুর্নীতিবাজ ,ঘুষখোর, সরকারের টাকা আত্মসাৎকারী উপ--সহকারি প্রকৌশলী রায়হান মিয়ার বাড়ি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার সরহাট্টা দুর্গাপুর গ্রামের মোহাম্মদ মোস্তাব আলী ছেলে। এলাকাবাসীদের অভিযোগের মাধ্যমে জানা গেছে, চাকুরির আগে তার বাবা সংসার চালাইতে হিমশিম খেতে। চাকরি পাওয়ার পর থেকে এলাকার মানুষকে মানুষ মনে করে কোন পরোয়ার করে না । এলাকাতে জমিজমা সহ যেকোনো জিনিস বেচাকেনা করার সময় তার জন্য অন্য কেউ কিনতে পারেনা সে সবসময় টাকার গরম দেখিয়ে সব জিনিস ক্রয় করে। তাই এলাকার মানুষ রায়হান মিয়াকে টাকার কুমির বলে আখ্যায়িত দিয়েছে। এই অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন রায়হান মিয়া। এমন একটি ঘটনা ঘটে যার সাক্ষী এলাকাবাসী, দুর্গাপুর বাজারের আজগর আলী ও বকুল মিয়া জমি বিক্রি করতে চাইলে এলাকার সাধারণ বাঁশি জমিটি ক্রয় করার চিন্তা করে। তারা দরদামো করে এক পর্যায়ে টাকার কুমির রায়হান মিয়া দামের দিগুন দিয়ে ওই জমিটি ক্রয় করে। তখনই এলাকাবাসী তার প্রতি ঘৃনা চোখে দেখেন। এদিকে চলতি বছরে গত ২৪ সেপ্টেম্বর নওগাঁ সদর জেলার মো, সবুর হোসেন নামের ব্যক্তি নওগাঁ জেলার (সওজ) উপ --সহকারী প্রকৌশলী মো. রায়হান মিয়ার বিরুদ্ধে সড়ক জনপদ ও মহাসড়ক বিভাগ, সড়ক জনপদ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা কাছে লিখিতভাবে তার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দাখিল করেন। অভিযোগের মাধ্যমে জানা গেছে, রায়হান মিয়া চাকরির শুরু থেকে তদবির বাণিজ্য, ঘুষ দুর্নীতি ও অবৈধভাবে সরকারি টাকা আত্মসাৎ সহ বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ রয়েছে। অবৈধ ভাবি অর্থ উপার্জন করে বাড়ি, ফ্ল্যাট, জমি, গাড়ি সহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তিনি সিন্ডিকেট করে সংশ্লিষ্ট বিভাগের উচ্চ পর্যায়ে কর্মকর্তাদের কে ম্যানেজ করে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকার পাহাড় গড়েছেন। লিখিত অভিযোগের আরও উল্লেখ রয়েছে, ২০২৩ ও ২০২৪ সালের করবর্ষে আয়কর রিটার্ন মূলে জানাযায়, ২০৩ শতাংশ জমি যার মূল্য দেখিয়েছেন ১০ লাখ ১২ হাজার টাকা। এবং তিনি একটি এফ জেড -ভি -৩, যাহার রেজিস্ট্রেশন নম্বর নওগাঁ-- ল--১২১৬/৮১ যার মূল্য দেখিয়েছেন ২ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। ৪১ ভরি স্বর্ণের মূল্য দেখিয়েছেন এক লাখ ৫০হাজার টাকা । এছাড়াও তার বহিঃর্ভূত নগদ অর্থ ও তহবিল প্রদর্শন করেছেন ৫০ লাখ ৯০ হাজার ৫৫৪ টাকা। তিনি ২০২৩ ও ২০২৪ সালের অর্থবছরের তার নিকট নিট সম্পদ আয়কর নথিতে প্রদর্শন করেছেন ৭৭ লাখ ৬৮ হাজার ৫৫৪ টাকা। উপরোক্ত অর্থ ছাড়াও এর বাইরে আরো অনেক সম্পদের মালিক তিনি। সেগুলো তার স্ত্রীর নামে আত্মীয়-স্বজনের নামে অবৈধভাবে সম্পদ রেখেছেন। এইসব সম্পদ ঘুষ দুর্নীতি তদবির বাণিজ্য ও সরকারি টাকা আত্মসাৎ করে উপার্জন করেছেন। কোটি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়েছেন রায়হান মিয়া। অভিযোগে আরো বলেছেন, তার বিরুদ্ধে কমিশন ও নিজস্ব পছন্দের ঠিকাদার ছাড়া তিনি কোনো কাজ প্রদান করেন না। তিনি আরও কিছু দুর্নীতি পরায়ন নির্বাহী প্রকৌশলী ও অফিস কর্মকর্তা দ্বারা নিজস্ব একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সংশ্লিষ্ট বিভাগের নিয়োগের তদবিরও করতেন । এ ব্যাপারে মোবাইল ফোনে রায়হান মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি এত সম্পদের মালিক নই। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে কেউ হইতো অপপ্রচার করছে । আওয়ামী লীগের সরকারের আমলে চাকুরি পাওয়ার পর থেকে আওয়ামী লীগের দিকনির্দেশনের মোতাবেক রায়হান মিয়া কাজ করতো । রায়হান মিয়া ও তার সিন্ডিকেট বিষয়ে সঠিক তদন্ত করলে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবৈধ সম্পদের তথ্য পাওয়া যাবে। যার সংসারে চলার মত তেমন কিছু ছিল না এখন সে অবৈধভাবে অটল সম্পদের মালিক হয়েছেন। একজন উপ-- সহকারি প্রকৌশলী চাকুরি পেয়ে অল্প দিনের মধ্যে এত সম্পদের মালিক কিভাবে হলেন এই নিয়ে এলাকাবাসীদের মধ্যে গুঞ্জন শুরু হয়ে গেছে। রায়হান মিয়া কি আলাউদ্দিনের চেরাগ পেয়েছেন। তাই অভিযোগকারী ও এলাকাবাসীদের আকুল আবেদন সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগের উচ্চ পর্যায়ে কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জানাচ্ছি যে উপরোক্ত বিষয়গুলো সঠিকভাবে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবেন ।
নিউজ সোর্স -আজকের আলোকিত সকাল ও দৈনিক সংলাপ
|
|
|
|
স্টাফ রির্পোটার
এনোন টেক্সটাইলের মালিক ইউনুস বাদল আবারো ভুমি দখল করছে। সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে একের পর এক গরীর দু:খী জমি বিভিন্ন কায়দায় প্রশাসওে সহযোগিতায় সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে জোর জবর দখল করে ইউনুস বাদলের সন্ত্রাসী বাহিনী। এমনি ভুক্তোভোগীর স্বীকার নরসিংদী জেলার শিবপুর উপজেলা সাধারচর ইউনিয়ন বন্যার বাজারের বাসিন্দা মো: মামুন আফ্র্রাদ, পিতা মৃত: মো: মোছলেহ উদ্দিন আফ্রাদ, মাতা-মৃত উম্মে কুলসুম, সাং- কালুয়ার কান্দা, পো: সাধারচর, থানা: শিবপুর, জেলা: নরসিংদী। এনোম টেক্সাটাইল এর মালিক ইউনুস বাদলের নির্দেশে তার সন্ত্রাসী দল বল নিয়ে ০৬-০১-২০২৩ ইং তারিখ রাত ৮.০০ টায় স্ত্রী সন্তানসহ ঘরথেকে বের করে দেয়। এবং স্ত্রী ও মামুন আফ্রাদকে মারধর করে। এবং ঘরের জিনিস পত্র লুট করে নিয়ে যায় বাদলের সন্ত্রাসী বাহিনী। মামুন আফ্রাদ ঘর বাড়ী ভাংচুর ও মারধর করার পর থানার ওসি ফিরোজ তালুকদারকে ফোন দিলে পুলিশ না পাঠিয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করে নিরব ভুমিকা পালন করে। পরের দিন ০৭-০১-২০২৩ মামুন আফ্রাদ থানায় মামলা করতে গেলে ওসি কোর্টে যাওয়ার নির্দেশ দেয় এবং মামলা নিতে অনীহা প্রকাশ করে। মামুর আফ্রাদ তার সাধ্যমত জবরদখল প্রতিহত করতে চাইলে সন্তাসী বাহিনীর সদস্যরা বলে ওসি, এসপি, ডিসির অনুমতি নিয়ে বাদরে নির্দেশে তারা জোরপূর্বক এই জমির মাঝে ১২ টা দোকানের পজিশন তৈরি কে এবং তাকে পুনরায় তার জমি থেকে মারধর করে টেনে হেচড়ে দুরে এশটি ঘরে আটকিয়ে রাখে। সন্ত্রাসী বাহিনী তে ছিল (১) আরিফ পিতা : গোলজার, ২) শরীফ পিতা: হান্নান ৩) ফোরকান পিতা : আব্দুল হানিফ, ৪) গোলজার, ৫) হানিফ ৬) নজরুল উভয়ের পিতা ভুটু মিয়া। ০৬-০১-২০২৩ ইং রাত হতে মামুন আফ্রাদ বৌ-বাচ্চা নিয়ে তিব্র শীতে গৃহহীণ হয়ে বিভিন্ন লোকের কাছে আশ্রয় চাইলে গ্রামের কেউ তাকে আশ্রয় দেয় না ইউনুস বাদলের সন্তাসীদের ভয়ে গ্রামের মানুষ তাদের আশ্রয় দিতে অনীহা প্রকাশ পায়। স্বাধীনতার পর থেকে জমির দখলদার ছিলেন মোছলেহ উদ্দিন। ১৯৯০ সালে মোসলেহ উদ্দিন আফ্রাদ তার স্ত্রী উম্মে কুলসুমকে রেজিস্টার করে দেয়। পরবর্তীতে আবার ২০০১ সালে উম্মে কুলসুম তার ছেলে মেয়েদের নামে রেজিষ্টার করে দেয়। মোছলেহ উদ্দিন ৯০ বছরের বৃদ্ধ, নিরক্ষর। আমির হোসেন চিটিংবাজ দালাল এই জমি ২০১৭ সালে এনোম টেক্সাটাইলের মালিক ইফনুস বাদলের কাছে বিক্রী করে দেয় বলে জানান তিনি। এয়াড়াও আমির হোসেন চিটিং করে দোতলা বাড়ি কিনে নেয়। এই দালাল ভাগিনা বর্তমানে বিদেশে পলাতক। এর আগেও ১৭-০৯-২০২২ ইং তারিখে জমির মালিক মামুন আফ্রাদকে মারধর করা হয়। তখন মামুন আফ্রাদ শিবপুর মডেল থানায় অভিযোগ করে, ওসি সালাউদ্দিনের নির্দেশে সন্ত্রাস ফোরকানের বাড়ীতে পুলিশ পাঠানো হয়। জমির মালিক মামুন আফ্রাদ কোন ভাবে সন্ত্রাসীদের কাজ ঠেকাতে না পারায় তখন কোর্টে মামলা করে। কোর্ট থেকে ১৪৫ ধারা জারি করে। তখন জমিতে কাজ বন্ধ থাকে। জমির সঠিক তদন্ত করার জন্য জজ কোর্ট থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়। তদন্তের দায়িত্বে আসে উপজেল ভুমি সার্ভে আফতাব হোসেনের সাথে যোগাযোগ করে। আকতার হোসেন বলে সঠিক রিপোর্ট পাবেন। পরে সঠিক রিপোর্ট কোর্টে যাওয়ার আগেই বাদলের কাছে বিক্রি হয়ে যায় সরকারি কর্মকর্তা সার্ভে আকতার, অনুসন্ধানে জানা যায় সার্ভে আফতাব ১০লক্ষ টাকা নিয়ে নতুন রিপোর্ট দেন। এদিকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের পেস্কার রফিকুল ইসলামের কাছে ভুয়া রিপোর্ট প্রেরণ করেন। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো: এ এস এম ইবনুল হাসান ইভান কোন কাগজ পত্র না দেখে ভুয়া রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে মামলা ২০-১২-২০২২ ইং তারিখে মামলা খারিচ করে দেয়। তখন মামুন আফ্রাদ শিবপুর উপজেলা ভুমি সার্ভে আফতাব হোসেন কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে উনি চুপ থাকে । আর বলে তিনি নাকি সার্ভে এর কাজ করেন না। এক সময় তিনি টাকা নেয়ার কথা এ্বং ভুয়া রিপোর্টের কথা শিকার করে। আবার মাঝে মাঝে বলেন তিনি মামুন আফ্রাদকে চেনেনা। বাদলের সন্ত্রাসী বাহিনীর সম্মুখে উক্ত যাযগায় বাউন্ডারীর কাজ শুরু করবে শুনে মামুন আফ্রাদ আবারো কোর্টেও সরাপন্ন হন এবং কোর্ট ১৪৫ ধারা জারি করা স্বত্তেও ০৬-০১-২০২৩ তারিখে যায়গার নোটিশ যায় বিবাদীরা ক্ষিপ্ত হয়ে এই রাতেই আনুমানিক ৮টায় মামুনকে মারধর করে, বৌবাচ্চা সহ তাড়িয়ে দিয়ে লুটপাট করে। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ইং ১৪৫ ধারা জারি হলে ওসি সালাউদ্দিন জমিতে শৃঙ্খলা বজায় রেখেছেন। কিন্তু ০১ জানুয়ারি ২০২৩ ইং তারিখে নতুন ওসি ফিরুজ তালুকদার জয়েন করে তখন অসহায় মামুন আফ্রাদকে কোন প্রকার আইনি সহযোগিতা করেন নাই।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
প্রকাশক: রিনা বেগম
প্রধান সম্পাদক : মো: হাবিবুর রহমান
প্রকাশক কতৃক ৫১/৫১ এ পুরানা পল্টন থেকে প্রকাশিত ।
সোনালী প্রিন্টিং প্রেস ২/১/এ ইডেন ভবন ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড মতিঝিল, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত ।
বার্তা
ও
বানিজ্যিক কার্যালয়
: ৫১/৫১ এ পুরানা পল্টন (৪র্থ তলা) ,
ঢাকা - ১০০০।
ফোন: ০২২২৩৩৮০৮৭২ , মোবাইল: ০১৭১১১৩৬২২৬
Web: www.bhorersomoy.com E-mail : dbsomoy2010@gmail.com
|
|
|
All Right Reserved By www.bhorersomoy.com
|
|
|