বুধবার, জুলাই ৩০, ২০২৫
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিরোনাম : * মানুষের নিরাপত্তা দিতে না পারলে কোনো সংস্কারই কাজে আসবে না : মির্জা ফখরুল   * নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি   * জাতীয় সরকার গঠন এবং নির্বাচন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়   * অবশেষে ১৫% শুল্ক ইইউ পণ্যে, ‘এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় চুক্তি’— বললেন ট্রাম্প   * ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ‘ওয়াকআউট   * আন্দোলনে সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি সাহায্য করেছে : উমামা ফাতেমা   * উচ্চকক্ষ পিআর ও ভোটার অনুসারে হতে হবে : নাহিদ ইসলাম   * আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা   * কোথাও কোনো সুশাসন ও নিয়ন্ত্রণ নেই: মির্জা ফখরুল   * অন্তর্বর্তী সরকার মেরুদণ্ডহীন ও দুর্বল: নুর  

   জাতীয়
নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি
  Date : 29-07-2025

   * প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে দুই ঘণ্টার বৈঠকে বিভিন্ন বাহিনী ও স্থানীয় প্রশাসনের মধ্যে সমন্বয় বাড়ানোতে গুরুত্বারোপ
   * স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকবেন ৬০ হাজার সেনা সদস্য
   * সেপ্টেম্বর থেকে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ
  *  ভোট ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ধরেই প্রস্তুতি


ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। এই নির্বাচন ঘিরে সরকার ব্যাপক নিরাপত্তা প্রস্তুতি এবং সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় জোরদারে কাজ শুরু করেছে। গতকাল সোমবার এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে দ্বিতীয়বারের মতো সমন্বয়সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের মধ্যে সমন্বয় বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রায় ৬০ হাজার সেনা সদস্য নির্বাচনী দায়িত্বে থাকবেন। সেপ্টেম্বর থেকে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে নির্বাচনবিষয়ক বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলবে অক্টোবর ও নভেম্বর পর্যন্ত। নির্বাচনের সময় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সক্ষমতার ঘাটতি যেন না থাকে, সে বিষয়েও তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
নির্বাচন ঘিরে গুজব ও ভুয়া তথ্য রোধে একটি ‘ন্যাশনাল ইনফরমেশন সেন্টার’ গঠনের চিন্তা-ভাবনা হচ্ছে।

এর আগে গত ৯ জুলাই প্রধান উপদেষ্টা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে নির্বাচন হতে পারে জানিয়ে ডিসেম্বরের মধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ দেন। গত রবিবারও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচন ভণ্ডুল করার চেষ্টা রুখে দিতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোনো ষড়যন্ত্র করে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত করা যাবে না।
অভ্যুত্থানের সব শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে।’

ওই দিন বৈঠকে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়, চার-পাঁচ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সময় ঘোষণা করবেন। কারো মতে, ৫ অথবা ৮ আগস্টের মধ্যে অফিশিয়াল ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে এই ঘোষণা আসতে পারে।

ভোট ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ধরেই প্রস্তুতি : গতকালের বৈঠকের আগে-পরে কিছু ঘটনা, কয়েকজন উপদেষ্টা ও নির্বাচন কমিশনারদের বক্তব্যে এই আভাস মিলেছে যে, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হতে যাচ্ছে। গত ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর এক যৌথ বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টার বরাতে বলা হয়েছিল, ‘সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা গেলে ২০২৬ সালের রমজান শুরু হওয়ার আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে।
’ গত ৬ জুলাই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাজধানীর উত্তরায় শিল্পাঞ্চল পুলিশ সদর দপ্তর ও উত্তরা পূর্ব থানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, পাঁচ-ছয় মাস পর নির্বাচন ধরেই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী প্রস্তুতি নিচ্ছে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে আসার পর গত ৮ জুলাই সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘নির্বাচনের জন্য ফুল গিয়ারে প্রস্তুতি চলছে।’ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গত বছরের সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, আগামী ১৮ মাসের মধ্যে যাতে নির্বাচন হতে পারে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ওই সময়ের মধ্যেই পড়ে।

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ গত ৯ জুলাই বলেন, ‘আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারে দীর্ঘদিন থাকছি না, খুব বেশি হলে সাত-আট মাস (ফেব্রুয়ারি-মার্চ)। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সংস্কার নিয়ে দ্রুত সংলাপ শেষ করতে দলগুলোকে সহযোগিতার আহবান জানিয়ে আসছেন। তিনি ৩১ জুলাইয়ের পর আর সংলাপ করতে চান না।

গতকালের বৈঠকের সিদ্ধান্ত : গতকাল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং জাতীয় নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীগুলোর প্রস্তুতি নিয়ে দুই ঘণ্টাব্যাপী এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এবং উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

প্রেস সচিব বলেন, প্রথমেই আলোচনা হয়েছে বিভিন্ন বাহিনী ও স্থানীয় প্রশাসনের মধ্যে কাজের সমন্বয় বাড়ানো নিয়ে। সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের মধ্যে ভালো যোগাযোগ ও সহযোগিতা জরুরি বলে বারবার বলা হয়েছে। নির্বাচনের আগে দেশের সব জায়গায় এই সমন্বয় আরো শক্তিশালী করতে হবে। এ ছাড়া পুলিশের প্রস্তুতি নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে, যাতে তারা নির্বাচনে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পারে। নির্বাচন ঘিরে সরকার ব্যাপক নিরাপত্তা প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় জোরদারে কাজ শুরু করেছে। আগামী সেপ্টেম্বর থেকে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে নির্বাচনবিষয়ক বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলবে অক্টোবর ও নভেম্বর পর্যন্ত।

পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম নির্বাচনী দায়িত্ব পালনে তাঁর বাহিনীর প্রস্তুতি প্রধান উপদেষ্টার সামনে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, পুলিশ মূলত স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করবে।

প্রেস সচিব জানান, নির্বাচনে প্রায় ৬০ হাজার সেনা সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁরা ৫ আগস্টের পর থেকে মাঠে কাজ শুরু করবেন এবং ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতাও পাবেন। সেনাবাহিনী এই নির্বাচনে একটি শক্তিশালী ভূমিকা রাখবে এবং মূলত স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে। গোয়েন্দা সংস্থার কার্যক্রম নিয়েও আলোচনা হয়েছে। নির্বাচনের সময় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মধ্যে কোনো ধরনের দুর্বলতা যেন না থাকে, সে জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই ক্ষেত্রেও সমন্বয় বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

শফিকুল আলম জানান, নির্বাচন ঘিরে গুজব ও ভুয়া তথ্য ছড়ানোর প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় সরকার ‘ন্যাশনাল ইনফরমেশন সেন্টার’ গঠনের পরিকল্পনা করছে। এই কেন্দ্রটি দ্রুত গুজব শনাক্ত ও প্রতিরোধে কাজ করবে এবং জনগণের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছে দেবে। এটি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর ইতিবাচক ও তাৎক্ষণিক কর্মকাণ্ড প্রচারেও সহায়ক ভূমিকা রাখবে, যেগুলো অনেক সময় প্রচার না পাওয়ায় অজ্ঞাত থেকে যায়। বৈঠকে নতুন করে গঠিত জাতীয় নিরাপত্তা কমান্ড কাঠামোর অধীনে একটি মিডিয়া উইং প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবও আলোচনায় এসেছে। এটি আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কিত নিয়মিত প্রেস ব্রিফিং ও তাৎক্ষণিক তথ্য প্রকাশে সহায়ক হবে।

নির্বাচনের আগে প্রয়োজন অনুসারে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে রদবদলের সিদ্ধান্ত বিষয়ে উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ জানান, সার্বিক নয়, যেখানে প্রয়োজন সেখানে রদবদল করা হবে। তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে অপরাধপ্রবণ এলাকাগুলো চিহ্নিত করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে অতিরিক্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার উপায়গুলো খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন জেলার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর অবস্থার প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় পর্যায়ে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যাতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মাঠের অবস্থা বুঝে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারেন।

বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বরাষ্ট্র) খোদা বখস চৌধুরী, মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া, মন্ত্রিপরিষদসচিব শেখ আব্দুর রশীদ, পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের পিএসও লেফটেন্যান্ট জেনারেল কামরুল হাসানসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

প্রথম বৈঠকের সিদ্ধান্ত, নির্ৎদেশনা : গত ৯ জুলাই নির্বাচন নিয়ে প্রথম বৈঠকের সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনা সম্পর্কে ওই দিন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে বলা হয়, নির্বাচনের আগে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীতে পুলিশ, বিজিবি, কোস্ট গার্ডের ১৭ হাজার নতুন সদস্য নেওয়া হচ্ছে। তাঁদের নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ যেন এই সময়ের মধ্যে শেষ হয়, সে বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া নির্দেশ দিয়েছেন, নির্বাচন সামনে রেখে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী যেন আগামী মাসগুলোতে কঠোরভাবে আইন প্রয়োগ করে। নির্বাচনের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো তৈরি করতে যা কিছুর প্রয়োজন, তা এখন থেকেই শুরু করতে হবে। নির্বাচনের জন্য পর্যাপ্ত লোকবল আছে কি না, খুব দ্রুত এটি জানতে হবে। যদি নিয়োগ করতে হয়, তাহলে প্রক্রিয়া এখনই শুরু করতে হবে। তাঁদের জন্য পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে, প্রতিদিন প্রশিক্ষণ হবে। ডিসেম্বরের মধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করতে হবে। পর্যবেক্ষকের নামে কেউ যাতে দলীয় কর্মীকে পাঠাতে না পারে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। আওয়ামী লীগের আমলে বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা পোলিং অফিসার ও প্রিজাইডিং অফিসারদের বাদ দেওয়া যায় কি না, তা খতিয়ে দেখতে হবে। এ ক্ষেত্রে সব সম্ভব না হলেও যত বেশি সম্ভব তাঁদের বাদ দিয়ে যাতে নিয়োগ দেওয়া হয়, সে বিষয়টি দেখতে হবে। নির্বাচনের সময় বিভাগীয়, জেলা, উপজেলা ও কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিং সেল গঠন করতে হবে, যেখান থেকে পুরো নির্বাচনপ্রক্রিয়া মনিটর করা হবে; সেখানে কোনো অনিয়ম দেখা গেলে যাতে ব্যবস্থা নেওয়া যায়। এক থানার পুলিশকে আরেক থানা এলাকায় দায়িত্ব দিতে হবে, যাতে কেউ প্রভাব বিস্তার করতে না পারে।

নির্বাচনের আগে ডিসি, এসপি, ওসি ও টিএনওদের রদবদল করতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর আট লাখ সদস্য নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচ লাখ ৭০ হাজার আনসার সদস্য থাকবেন এবং এক লাখ ৪১ হাজার থাকবেন পুলিশের সদস্য।

ওই বৈঠকে নির্বাচনকালে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী কিভাবে মোতায়েন হবে, সেটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বিজিবি বা সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কিভাবে থাকবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়। জানানো হয়, ৪৭ হাজার ভোটকেন্দ্র থাকবে। এর মধ্যে ১৬ হাজারের মতো ভোটকেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এসব কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট নেওয়ার জন্য পুলিশের বডিক্যাম, কেন্দ্রগুলোতে সিসিটিভি রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়। ভোট বিষয়ে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রশিক্ষণ এবং ভোটের আগে-পরে সাত দিনের জন্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী মোতায়েন করা যায় কি না, তা নিয়েও ওই বৈঠকে আলোচনা হয়।



  
  সর্বশেষ
বাদশাগঞ্জ বাজারে ৪ দোকানে চুরি, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
হালুয়াঘাটে আন্তঃজেলা গাড়ি চোর চক্রের ৯ সদস্য আটক
জুলাই শহীদদের স্মরণে বিআরটিএ’র আলোচনা সভা মহাখালী টার্মিনালে অনুষ্ঠিত
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল সদরে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী আহামেদুল হক সাতিল

প্রকাশক: রিনা বেগম
প্রধান সম্পাদক : মো: হাবিবুর রহমান
প্রকাশক কতৃক ৫১/৫১ এ পুরানা পল্টন থেকে প্রকাশিত । সোনালী প্রিন্টিং প্রেস ২/১/এ ইডেন ভবন ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড মতিঝিল, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত । বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয় : ৫১/৫১ এ পুরানা পল্টন (৪র্থ তলা) , ঢাকা - ১০০০।
ফোন: ০২২২৩৩৮০৮৭২ , মোবাইল: ০১৭১১১৩৬২২৬